শনিবার, ২৭শে জুলাই ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
১২ই শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসা ও আয়ের ব্যবস্থা করবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী *** প্রতিটি হামলার ঘটনার বিচার হবে, প্রকৃত শিক্ষার্থীদের হয়রানি নয় : পররাষ্ট্রমন্ত্রী *** সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত *** পুলিশকে টার্গেট করেই পরিকল্পিতভাবে হামলা-ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়েছে: ডিবিপ্রধান *** শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলিনি, বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী *** লাখ লাখ টাকার মুখি কচু বিক্রি হয় যশোরের বাসাবাড়ি হাটে *** বাজারে মানব চেহারার রোবট আনতে চান ইলন মাস্ক *** ভুলের পর ক্ষমা চাওয়া মহৎ গুণ *** লটকন চাষে ভালো আয় করছেন স্কুলশিক্ষক শামছুল আলম *** পুরুষের প্রজনন স্বাস্থ্য ভালো রাখতে করণীয় কী?

প্রিপেইড মিটার বিষয়ক অভিযোগ তদন্তে হাইকোর্টের রুল

নিউজ ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৭:০৯ অপরাহ্ন, ১১ই জুন ২০২৪

#

ফাইল ছবি (সংগৃহীত)

প্রিপেইড বৈদ্যুতিক মিটারে ভোক্তাদের অতিরিক্ত চার্জ ও গোপন চার্জ দিতে হয় এমন অভিযোগ করছেন অনেক গ্রাহক। এ নিয়ে নানা বিষয়ে ওঠা অভিযোগের নিরপেক্ষ তদন্ত করতে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। সংশ্লিষ্টদের এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১১ই  জুন) বিচারপতি মো. মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। এ সময় রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী সাইফুল্লাহ মামুন, এ এম জামিউল হক ফয়সাল, আব্দুল্লাহ আল হাদী, কামরুল হাসান রিগ্যান, মো. জাকির হায়দার।

রুলের জবাব দিতে বলা হয় রিটের বিবাদী জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সচিব, পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন, বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড, বাংলাদেশ রুরাল ডেভেলপমেন্ট বোর্ড, ডেসকো, ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি, নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি (নেসকো) ও ডিপিডিসির কর্তৃপক্ষকে।

রিটে জরুরি ভিত্তিতে বিদ্যুতের বিলিং প্র্যাকটিস পর্যালোচনা ও নিরীক্ষা, স্বচ্ছতা, অতিরিক্ত চার্জের রিফান্ড, জনসাধারণের সঙ্গে যোগাযোগ এবং নীতি সংস্কার করার দাবি জানানো হয়েছে।

গত ২১শে মে জরুরি ভিত্তিতে বিদ্যুতের বিলিং প্র্যাকটিস পর্যালোচনা ও নিরীক্ষা, স্বচ্ছতা, অতিরিক্ত চার্জের রিফান্ড, জনসাধারণের সঙ্গে যোগাযোগ এবং নীতি সংস্কার করার দাবি জানিয়ে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে রিটের বিবাদীদের কাছে।

নোটিশে বলা হয়, বাংলাদেশে প্রিপেইড বৈদ্যুতিক মিটার চালু করা হয়েছে। ২০২৫ সালের মধ্যে সব বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীকে এর আওতায় আনা হবে বলে ঘোষণা রয়েছে।

প্রিপেইড বৈদ্যুতিক মিটার চালু সত্ত্বেও ভোক্তাদের অতিরিক্ত চার্জ ও গোপন চার্জ দিতে হয়; বিদ্যুতের বিল আদায় ব্যবস্থায় স্বচ্ছতার অভাব রয়েছে। এতে ভোক্তারা নানা অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন। এতে ব্যাপক অসন্তোষের সৃষ্টি হয়েছে। এ বিষয়গুলার পর্যালোচনা ও সংস্কার প্রয়োজন।

সমস্যাগুলো ব্যাপক অসন্তোষ ও আর্থিক কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু এখনও কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।

ওআ/  আই.কে.জে

প্রিপেইড মিটার

খবরটি শেয়ার করুন