শনিবার, ২রা আগস্ট ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১৮ই শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** মালিক-ডি ভিলিয়ার্সদের ফাইনাল আজ, খেলা দেখবেন কোথায় *** আমেরিকার বাজারে শুল্ক কমেছে, বাংলাদেশে স্বস্তি *** ফল দেখলেই বুঝবেন, কাজটা ঠিক হয়েছে কী না: খলিলুর রহমান *** ইনার হুইল ক্লাবের উদ্যোগে দরিদ্র ছাত্রীদের জরায়ুমুখের ক্যানসার প্রতিরোধে টিকা দান *** চোরা শিকার রুখতে গন্ডারের শিংয়ে তেজস্ক্রিয় পদার্থ! *** দ্বিজাতিতত্ত্বের কবর দিয়েই বাংলাদেশের জন্ম, এখানে সাম্প্রদায়িকতার জায়গা নেই: জেড আই খান পান্না *** বাংলাদেশের জন্য পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করল আমেরিকা *** জিম্বাবুয়েকে বিধ্বস্ত করে ফাইনালে বাংলাদেশ *** মেসির কারণেই সেদিন চুপ ছিলেন উরুগুয়ের ফুটবলার *** সাংবাদিক হত্যা মামলার আসামি চেয়ারম্যান পদ ফিরে পাওয়ায় বকশীগঞ্জে বিক্ষোভ

আসামে নদীপথে ধর্মীয় স্থানগুলোকে সংযুক্ত করার প্রকল্প গ্রহণ

ডেস্ক নিউজ

🕒 প্রকাশ: ০১:২৬ অপরাহ্ন, ২০শে মে ২০২৩

#

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের গোয়াহাটির সাতটি ধর্মীয় স্থানকে সংযুক্ত করতে ব্রহ্মপুত্র নদী ভিত্তিক ধর্মীয় পর্যটন সার্কিট তৈরির স্মারকে স্বাক্ষর করা হয়েছে। শুক্রবার, ভারতের ইনল্যান্ড ওয়াটারওয়েস অথোরিটি (অন্তর্দেশীয় জলপথ কর্তৃপক্ষ), সাগরমালা ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেড, আসাম ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন এবং অন্তর্দেশীয় জলপথ পরিবহন বিভাগ এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করে।

সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী, গোয়াহাটির আশেপাশের সাতটি ধর্মীয় স্থাপনায় আধুনিক ফেরি পরিষেবার সুবিধা পাওয়া যাবে।

এই সাতটি ধর্মীয় স্থান হলো কামাখ্যা, পান্ডুনাথ, অশ্বক্লান্ত, দৌল গোবিন্দ, উমানন্দ, চক্রেশ্বর এবং আওনিয়াতি সাতরা।

ফেরি টার্মিনালে যাত্রীদের মনোরম পরিবেশে বসার জন্য আধুনিক ব্যবস্থাও করা হবে বলে জানা যায়। এ প্রকল্পটি ১২ মাসের ভেতর মাত্র ৪৫ কোটি টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে সম্পন্ন হতে পারে।

হনুমান ঘাট, উজান বাজার থেকে যাত্রা শুরু করে দুই ঘন্টারও কম সময়ে ফেরিযাত্রা সম্পন্ন হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সাগরমালা ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেড এবং অন্তর্দেশীয় জলপথ কর্তৃপক্ষ প্রকল্প ব্যয়ের ৫৫% খরচ বহন করবে এবং বাকিটুকু প্রদান করবে আসাম ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন। এ প্রকল্পে মন্দিরের ঘাটগুলো বিনামূল্যে ব্যবহারের জন্য সম্মত হয়েছে অন্তর্দেশীয় জলপথ পরিবহন বিভাগ।

এ ব্যাপারে বন্দর ও জলপথ মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল বলেন, আসামের পর্যটন ক্ষেত্রের বিকাশে নদীকে এমনভাবে ব্যবহার সত্যিই প্রশংসার যোগ্য। আসাম সরকারের এ পদক্ষেপে অত্যন্ত খুশি তিনি। তাছাড়া এ প্রকল্পের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি। সোনোয়াল জানাল এই প্রকল্প আসামের পর্যটন ক্ষেত্রে এক নতুন অধ্যায় সংযুক্ত করবে।

আরো পড়ুন: কাশ্মিরের আতিথেয়তায় মুগ্ধ সবাই

আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মাও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, আসামের নদীপথ এবং এ উদ্যোগ এলাকার সমৃদ্ধ আধ্যাত্মিক ঐতিহ্য উপভোগ করতে পর্যটকদের আকৃষ্ট করবে।

এম এইচ ডি/ আই. কে. জে/

ভারত আসাম নদীপথ ধর্মীয় স্থান পর্যটক

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন