শনিবার, ৬ই ডিসেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২১শে অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার রাজনৈতিক মৃত্যু হয়েছে ঢাকায়, দাফন দিল্লিতে: সালাহউদ্দিন আহমদ *** ভারতকে ‘নিরবচ্ছিন্নভাবে’ জ্বালানি তেল সরবরাহ করবে রাশিয়া: পুতিন *** আড়াই ঘন্টা বাইরে থেকে খাঁচায় ফিরল সিংহী ডেইজি *** ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হওয়ার কোনো কারণ দেখছেন না তিনি *** খালেদা জিয়ার জন্য জার্মানি থেকে এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স পাঠাচ্ছে কাতার *** প্রধান উপদেষ্টা ও আইন উপদেষ্টার প্রতি কৃতজ্ঞতা মাহফুজ আনামের *** প্রসাধনী শিল্পে ব্যবহৃত তেলের জন্য হাঙর শিকার, বিলুপ্তি ঠেকাতে বৈশ্বিক উদ্যোগ *** শেখ হাসিনাকে ফেরতের ব্যাপারে এখনো ইতিবাচক সাড়া দেয়নি ভারত: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা *** ‘তারেক রহমান যাকে ইচ্ছা তাকে প্রধান উপদেষ্টা বানাতে পারতেন’ *** শারীরিক অবস্থা ঠিক থাকলে রোববার খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়া হবে

কোন গিয়ারে গাড়ি চালালে পেট্রোল কম লাগে?

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৮:৪১ অপরাহ্ন, ১৯শে ডিসেম্বর ২০২৩

#

ছবি : সংগৃহীত

যুগের সাথে তাল মিলিয়ে বিভিন্ন আধুনিক গাড়ি লঞ্চ হচ্ছে। সেই সঙ্গে বেড়ে চলেছে গাড়ির বিভিন্ন ধরনের সমস্যা। এ প্রজন্মকে আকর্ষণ করতে গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো হাই স্পিডের গাড়ির দিকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।

এসব গাড়িতে প্রায়ই গিয়ারের সমস্যা দেখা যায়। আবার গিয়ারের ওপরই গাড়ির জ্বালানি খরচ নির্ভর করে। তাই গাড়ির গিয়ারের সমস্যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যাপার। একনজরে দেখে নেওয়া যাক কোন গিয়ার জ্বালানি দক্ষতা বাড়াতে সাহায্য করে।

উচ্চ গিয়ারগুলো সর্বোত্তম জ্বালানি দক্ষতা আহরণে সহায়তা করে। তবে একজন ব্যক্তি শুধু হাইওয়েতে গাড়ি চালানোর সময় এটি অনুসরণ করতে পারেন, কারণ উচ্চ গিয়ার মানে উচ্চ গতি।

শহরগুলোতে একজন ব্যক্তিকে অনেক কিছুর দিকে নজর দিতে হয় এবং ট্রাফিকের পরিমাণও বেশি হয়, তাই একটি গাড়ি উচ্চ গিয়ারে চালানো যায় না। যদি কেউ উচ্চ গিয়ারে ধীর গতিতে গাড়ি চালান, তবে ইঞ্জিনে সমস্যা দেখা দিতে পারে।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শহরগুলোতে ব্যবহৃত গিয়ারগুলো প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় এবং কখনো কখনো চতুর্থ হয়। কৌশলটি হলো গিয়ারগুলোর মধ্যে ছন্দ খুঁজে বের করা, যেখানে ইঞ্জিন সবচেয়ে মসৃণ থাকে এবং চাপে থাকে না।

আরো পড়ুন : বাজারে এলো টেসলার সাইবার ট্রাক, দাম কত?

এক্ষেত্রে গাড়ির চালকের রেভ রেঞ্জের দিকে নজর দেওয়া উচিত, যেখানে গিয়ার পরিবর্তন করার সময় ইঞ্জিনটি ঝাঁকুনি দেয় না এবং এটি মসৃণভাবে গাড়ি টানে।

প্রথম গিয়ার ব্যবহার করতে হবে তখনই যখন গাড়িটি ধীরে ধীরে বা শূন্য থেকে চলতে শুরু করবে। কিছু লোক এসময় দ্বিতীয় গিয়ার ব্যবহার করেন। তা খুব একটা ভালো উপায় নয়, কারণ এটি ইঞ্জিনে চাপ দেয়।

প্রথম গিয়ারে সর্বাধিক পরিমাণ টর্ক রয়েছে, যা গাড়িকে সহজে এগিয়ে যেতে সাহায্য করে। যেখানে কিছু ট্রাফিক আছে সেখানে চলাচলের জন্য দ্বিতীয় গিয়ার ব্যবহার করা যেতে পারে। তবুও গতি এক অঙ্কের উপরেই থাকে।

তৃতীয় গিয়ারটি ব্যবহার করা যেতে পারে তখনই যখন সামনের রাস্তা খোলা থাকে বা গতি ঘণ্টায় ৪০-৪৫ কি.মি. এর বেশি হয়। তবে এটি মাথায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ, গতির এ হার বিভিন্ন গাড়ির ক্ষেত্রে পরিবর্তিত হতে পারে, কারণ গিয়ারের অনুপাতও আলাদা এবং জ্বালানির প্রকারও আলাদা হয়।

এস/ আই. কে. জে/ 


গাড়ি পেট্রোল

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন

Footer Up 970x250