বৃহস্পতিবার, ২৪শে জুলাই ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৮ই শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন লাগবে না *** ঝুঁকিপূর্ণ সব ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ইসিকে চিঠি *** বাংলাদেশ ব্যাংকে নারীদের শর্ট স্লিভ ড্রেস ও লেগিংস নিষেধ, পরতে হবে শালীন পোশাক-হিজাব *** সচিবালয়ে ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ১২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা *** জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে ঐতিহাসিক রায় দিলেন বিশ্ব আদালত *** প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিমানবাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ *** এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষা একই দিনে হচ্ছে না, নতুন রুটিন প্রকাশ *** বাগমারা বিদ্যালয়ের নাম বদল, নতুন নাম শহীদ জিয়া বিদ্যালয় *** মতপার্থক্য থাকলেও ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্য আরও দৃশ্যমান করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার *** রক্ষণাবেক্ষণের কাজে কর্ণফুলী টানেলে ৪ দিন যান চলাচল সীমিত থাকবে

মুন্সিগঞ্জে শিশুর খতনার সময় যে কাণ্ড ঘটালেন চিকিৎসক

নিউজ ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৬:২০ অপরাহ্ন, ১০ই জুন ২০২৫

#

প্রতীকী ছবি

মুন্সিগঞ্জ শহরে সুন্নতে খতনার সময় ছয় বছরের এক শিশুর পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলার অভিযোগ উঠেছে এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। ওই শিশুর নাম মো. মোরসালিন। গতকাল সোমবার (৯ই জুন) বিকেলে জেলা শহরের মানিকপুর এলাকার রেনেসা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে এ ঘটনা ঘটে।

গুরুতর আহত শিশুকে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। শিশু মোরসালিন জেলার গজারিয়া উপজেলার উত্তর ফুলদী গ্রামের শামীম হোসেনের ছেলে। সে বাবা-মায়ের সঙ্গে জেলা সদরের মহাকালী ইউনিয়নের কেওয়ার লোহারপুল গ্রামে নানা সাজ্জাদ হোসেনের বাড়িতে বেড়াতে এসেছিল।

শিশু মোরসালিনের বাবা শামীম হোসেন জানান, ঈদের ছুটিতে তার ছেলের নানাবাড়ির লোকজন সিদ্ধান্ত নেন সুন্নতে খতনা করানোর। সেই মোতাবেক গতকাল বিকেলে রেনেসা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে মেডিসিন জেনারেল সার্জারি ও শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ এ টি এম ফারুকুল ইসলামের দ্বারস্থ হন তারা।

এ সময় ওই চিকিৎসক শিশুর সুন্নতে খতনা করতে গিয়ে পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলেন। এতে শিশুর রক্তক্ষরণ হতে থাকে। পরে দ্রুত তাকে ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে নিয়ে যান। বর্তমানে সেখানেই শিশুটির চিকিৎসা চলছে। শিশুর বাবা বলেন, ‘আগে আমার ছেলে সুস্থ হোক। তারপর চিকিৎসকের বিরুদ্ধে বিচার চাইব।’

এ ব্যাপারে মেডিসিন জেনারেল সার্জারি ও শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ এ টি এম ফারুকুল জানান, ২০১১ সালে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল থেকে তিনি অবসর নেন। এরপর থেকে রেনেসা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে রোগী দেখছেন তিনি। 

তিনি বলেন, ‘শিশুর সুন্নতে খতনা করতে গিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে গেছে। এর জন্য আমি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছি। ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে আমি ওই শিশুর উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে নিয়ে যাই।’

এইচ.এস/

সুন্নতে খতনা

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন