বুধবার, ১৮ই সেপ্টেম্বর ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
৩রা আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা : ধারা অনুযায়ী যা যা করতে পারবে সেনাবাহিনী *** ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা পেলো সেনাবাহিনী *** অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না : তারেক রহমান *** ৪৩তম বিসিএস : স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও গোয়েন্দা প্রতিবেদনের পরই নিয়োগ *** নিহত পরিবারকে ক্ষতিপূরণ, আশুলিয়ায় শনিবার থেকে বন্ধ কারখানা চালু *** ঢাকায় একদিনে ট্রাফিক আইনে ১৫২ মামলা, জরিমানা ৭ লাখ টাকা *** সাবেক রেলমন্ত্রীকে রিমান্ডে পাঠানোর পর আদেশ স্থগিত *** কোন স্ট্যাটাসে দিল্লিতে শেখ হাসিনা, জানে না অন্তর্বর্তী সরকার *** বাংলাদেশকে আরও ২ বিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক *** জীবিকা সংকটে শান্তিপ্রিয় খুমিরা || দরকার বিত্তবানদের সহযোগিতা

ঢাবিতে গণবিয়ের আয়োজন, নেটজুড়ে পাত্র-পাত্রী খোঁজার ধুম

নিউজ ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৪:৫৮ অপরাহ্ন, ১২ই সেপ্টেম্বর ২০২৪

#

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) স্বাধীনতা ভোজ ও গণবিবাহের আয়োজন করছেন শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের শিক্ষার্থীরা। বিয়ের যাবতীয় খরচ হলের শিক্ষার্থীই বহন করবেন। আগামী ২০শে সেপ্টেম্বর এ গণবিয়ে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। এর জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিভিন্ন গ্রুপে পাত্র-পাত্রী খুঁজছেন তারা।

এদিন গণঅভ্যুত্থানে ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতা’ অর্জনকে আরও স্মরণীয় করতে, শিক্ষার্থীদের ‘ট্রমাটিক সিচুয়েশন’ কাটাতে স্বাধীনতা ভোজ, খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

আয়োজনের খবরটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়লে অনেকেই উল্লাস প্রকাশ করেছেন। অনেকেই এ বিষয়ে স্টাটাস দিয়ে মতামত ব্যক্ত করছেন।

এইচএম ইমরান হোসাইন লিখেছেন, ‘ঢাবির গণবিবাহে আমাদের কি সুযোগ আছে! থাকলে এই সুযোগ মিস করতে চাচ্ছি না।’

শাকিল হাসান একটি দাবি জানিয়ে লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রামে গ্রামে এমন বিনা খরচে গণবিবাহের বিধান চালু হোক।’

আরও পড়ুন: তঞ্চঙ্গ্যাদের আছে নিজস্ব ভাষা ও বর্ণমালা

মায়মুনা ইসলাম বৃষ্টি একটু রসিকতা করে লিখেছেন, ‘ওগো, হ্যাঁগো। চলো বিয়েটা এবার করেই ফেলি। আর আপত্তি কইরো না মনা।’

এফএ ফারজানা আফনান লিজা আয়োজকদের কাছে জানতে চেয়ে লিখেছেন, ‘বহিরাগত হলে কি অংশগ্রহণ করা যাবে?’

সুদীপ্ত সাঈদ খান হাসির ইমোজি ব্যবহার করে লিখেছেন, ‘পাত্রী পাইলে এই সুযোগে একটা বিয়ে করে ফেলতাম।’

শেখ আল তমাল অবশ্য হাস্যরসাত্মক ঢঙে লিখেছেন, ‘বিবাহ নামক ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থায় গণহারে পুরুষদের বন্দি করার এই অগণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে নিন্দা জানাই। নারী মানেই স্বৈরাচারী, নারী মানেই ফ্যাসিবাদ। যারা পুরুষের স্বাধীনতা কেড়ে নিয়ে খাচায় বন্দি করার মতো গণ-উদ্যোগ নিয়েছে কিন্তু সেটার ফল গণতান্ত্রিক নয়, তাদের বিরুদ্ধে সব সময় অবস্থান নিবো। যে কোনো অবস্থায় স্বৈরাচার রুখে দিতে হবে। জয় চিরকুমার সংঘ। সিংহ পুরুষ সমাজ দীর্ঘজীবী হোক।’

এসি/কেবি

গণবিয় পাত্র-পাত্রী

খবরটি শেয়ার করুন