ছবি: সংগৃহীত
জেলায় ধুন্দল চাষে লাভবান হচ্ছেন সবজি চাষীরা। স্থানীয় হাট-বাজারে ধুন্দলের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭৫-৮০ টাকা। বাগান থেকে পাইকারদের কাছে বিক্রি করা হচ্ছে ৫৫-৬০ টাকা দরে। কৃষকের প্রতি কেজি ধুন্দল উৎপাদনে ব্যয় হচ্ছে সর্বোচ ২৫ টাকা।
সরেজমিনে জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার মাটিয়ারা গ্রামে দেখা যায়, কৃষকরা সবজির বাগানে বাঁশের খুঁটি ও সুতার নেট দিয়ে ধুন্দলের মাচা তৈরি করেছেন। এসব মাচায় অসংখ্য ধুন্দল ঝুলছে। সবুজ মাচা জুড়ে ধুন্দলের হলুদ বর্ণের ফুলে ভরে গেছে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় প্রায় সাড়ে ৬০০ হেক্টর জমিতে ধুন্দলসহ অন্যান্য মৌসুমী সবজির চাষাবাদ করা হয়েছে। স্থানীয়দের পতিত জমিতে পুষ্টি বাগান করার জন্য উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। উচ্চফলনশীল শাক-সবজি চাষের জন্য পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন: শেকৃবি বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের বিনামূল্যে চারা দেবে
পদুয়ার বাজারের সবজি বিক্রেতা আমজাদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, এখন ৭৫-৮০ টাকা দরে ধুন্দল বিক্রি করছি। মো. আলমগীর হোসেন নামে এক উদ্যোক্তা জানান, মাটিয়ারা গ্রামে ৭০ শতাংশ জমিতে আগাম ধুন্দলের সাথী ফসল হিসেবে শশা চাষ করা হয়েছে। ধুন্দলের মাচার নিচে সারিবদ্ধভাবে শশার চারা রোপণ করা হয়েছে। এ পন্থায় ধুন্দলের পাশাপাশি শশা চাষেও সাফল্য এসছে।
এসি/ আই.কে.জে/