ছবি: সংগৃহীত
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র এবং সামরিক কর্মসূচির জন্য ইরান, চীন এবং হংকংকে অভিযুক্ত করে গত মঙ্গলবার তাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করে।
মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, নেটওয়ার্কটি লেনদেন পরিচালনা করছে এবং ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্নয়নেও সহযোগিতা করছে। এ কাজে ইরানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এবং আর্মড ফোর্সেস লজিস্টিকস এজেন্সিও যুক্ত রয়েছে বলে জানা যায়।
তেহরানের উপর ওয়াশিংটনের চাপ বৃদ্ধির সাথে সাথে এই পদক্ষেপে নিষেধাজ্ঞার শিকার হয়েছেন দাউদ দামঘনি, যাকে এই কার্যকলাপের সাথে যুক্ত থাকার জন্য অভিযুক্ত করা হয়।
ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদন এবং অন্যান্য সামরিক কর্মসূচিকে গোপনে সমর্থন জানায় এমন অবৈধ নেটওয়ার্কের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে বলে জানান ট্রেজারির কর্মকর্তা ব্রায়ান নেলসন।
নিউইয়র্কে অবস্থিত ইরানি দূতাবাস এবং ওয়াশিংটনের চীনা দূতাবাস এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করেনি।
চীন এবং ইরান ২০২১ সালের মার্চ মাসে তাদের দীর্ঘস্থায়ী অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক জোটকে শক্তিশালী করতে ২৫ বছরের সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর করে। এই রপ্তানি বন্ধ করার জন্য মার্কিন নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও চীন ইরানের তেলের প্রধান ক্রেতা।
আরো পড়ুন: বাংলাদেশে নিরাপত্তা ও বাণিজ্য সহায়তা বাড়াতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
এম এইচ ডি/আইকেজে