ছবি: সংগৃহীত
নতুন বছরের শুরুতে নতুন সরকার পেলো দেশের মানুষ। এর মধ্যে গঠনও হয়ে গেছে মন্ত্রিপরিষদ। ফলে ভোক্তাদের চাওয়া- দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে যেনো আরও মনোযোগী হয় সরকার। দ্রব্যমূল্যের চাপে গেলো বছরটা মোটেও ভালো কাটেনি ভোক্তাদের। তার ওপর বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, গত আগস্টে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিলো ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশ। যা ছিলো ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
ক্রেতারা বলছেন, সরকারের নির্বাচনী প্রচারে দাম নিয়ন্ত্রণের যে প্রতিশ্রুতি ছিলো তারা তার বাস্তবায়ন দেখতে চাই। তাছাড়া তারা মনে করেন, ব্যবসায়ীদেরও দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ন্ত্রণে অসাধু উপায় পরিত্যাগ করতে হবে।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান বলেন, জরিমানার পাশাপাশি অসাধু ব্যবসায়ীদের এবার জেলে পুরবেন তারা।
আরো পড়ুন: রোজার খেজুর-তেল-ছোলা-চিনিসহ ৮ পণ্য বাকিতে আমদানির সুযোগ
তিনি বলেন, যদি কোনো জায়গায় আমরা দেখি যে- সিন্ডিকেট গড়ে ওঠার চেষ্টা চলছে, সেটা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১০ রোজার পরই বেশ কিছু পণ্যের দাম কমে যায়, ফলে আগেভাগে অযথা বেশি করে পণ্য কিনে ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট করার সুযোগ না দিতে ভোক্তাদের সচেতন হওয়ার পরামর্শ দেন ভোক্তার মহাপরিচালক।
এসি/ আই.কে.জে/