যৌথ সামরিক মহড়ায় যুক্তরাষ্ট্র-ইসরাইল। ছবি : সংগৃহীত
ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্র যৌথ সামরিক মহড়ায় আকাশে রিফুয়েলিং, দূরপাল্লার লক্ষ্যে আঘাতে জোর দেয়া হবে।
ইরানের সাথে ইসরেইলের সম্পর্কের অবনতি হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে দুই দেশ সামরিক মহড়া শুরু করলো।
ইসরাইলের সেনা জানিয়েছে, বিভিন্ন পরিস্থিতিতে কী ধরনের ব্যবস্থা নিতে হবে তার মহড়া হবে। দূরপাল্লায় আঘাতের বিষয়টি খুবই গুরুত্ব পাবে।
যুক্তরাষ্ট্রের সেনার সেন্ট্রাল কম্যান্ডের তরফ থেকে বলা হয়েছে, এই মহড়ার নাম দেয়া হয়েছে, 'জুনিপার ওক'। ইসরেইলের প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র কতটা দায়বদ্ধ তা এখান থেকে বুঝা যাবে।
যুক্তরাষ্ট্রের দাবি, উপসাগরীয় দেশগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করাটাই তাদের মূল লক্ষ্য। এই অঞ্চলে বন্ধু দেশগুলোর বিরুদ্ধে যাতে কোনোরকম আক্রমণ না হয়, সেটা ঠেকানোই লক্ষ্য নিয়েই মহড়া করা হচ্ছে।
ইসরাইল বলেছে, এই অঞ্চলে বিভিন্ন হুমকি ও বিপদের মোকাবেলা করার জন্য এই সামরিক মহড়া হচ্ছে। আকাশপথের নিরাপত্তা ও সাইবার প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে সেরা হওয়ার লক্ষ্যও আছে।
আরো পড়ুন: আলোচনা হবে বাংলাদেশের অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে: মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র
দুই দেশের বিবৃতিতে ইরানের নাম না করা হলেও যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরেইলের লক্ষ্য যে তারাই, তা বিবৃতি থেকে স্পষ্ট।
কিছুদিন আগেই যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, তারা কিছুতেই ইরানকে পরমাণু শক্তিধর দেশ হতে দেবে না। ইরান যদিও জানিয়েছে, তারা এই ধরনের কোনো চেষ্টা করছে না।
সূত্র : ডয়চে ভেলে
এম এইচ ডি/