রবিবার, ২০শে জুলাই ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৫ই শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক: গোপালগঞ্জে প্রশাসন চাইলে রক্তপাত এড়ানো যেত *** পাকিস্তানকে উড়িয়ে ৯ বছর পর জিতল বাংলাদেশ *** এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা ও দলীয় প্রধান হওয়ার বিষয়ে তিন দলের ভিন্ন প্রস্তাব *** এত ‘নির্দোষ, নিরপরাধ, নিষ্পাপ’ সরকার আমি দেখিনি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য *** গণগ্রেপ্তারের অভিযোগ এনে কোটালীপাড়ায় বিএনপির সংবাদ সম্মেলন *** গোপালগঞ্জে জারি করা কারফিউ ও ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার *** পাকিস্তানকে দাঁড়াতেই দিলেন না তাসকিনরা *** শুটিংয়ে আহত হননি শাহরুখ *** ফিলিস্তিন স্বাধীন হলে গ্যাসক্ষেত্র থেকেই বছরে আয় করবে ৪০০ কোটি ডলার *** ফোন করে জামায়াতের আমিরের খোঁজ নিলেন সেনাপ্রধান

ভারতে দেখা যাচ্ছে হানিয়া আমির, মাওরা হোসেনকে!

বিনোদন ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ১০:৩৯ অপরাহ্ন, ৪ঠা জুলাই ২০২৫

#

জনপ্রিয় অভিনেত্রী হানিয়া আমির ও মাওরা হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার জেরে ১৬টি পাকিস্তানি ইউটিউব চ্যানেলসহ দেশটির বিভিন্ন সেলিব্রিটির সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করেছিল ভারত। এসব অ্যাকাউন্ট আবারও ভারতে চালু হতে শুরু করেছে। ভারতে দেখা যাচ্ছে হানিয়া আমির, মাওরা হোসেনকে! তবে ভারত সরকার কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে এ নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার কোনো ঘোষণা এখনো আসেনি।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২২শে এপ্রিল পেহেলগাম হামলার জেরে ভারত সরকার বেশ কয়েকজন পাকিস্তানি সেলিব্রিটির ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট ও ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধ করে। এর মধ্যে আছেন সাবা কামার, মাওরা হোসেন, আহাদ রাজা মীর, হানিয়া আমির, ইয়ামনা জাইদি ও দানিশ তাইমুরের মতো জনপ্রিয় নাম।

নিষিদ্ধ হওয়া চ্যানেলগুলোর মধ্যে ছিল সংবাদমাধ্যম দ্য ডন, সামা টিভি, এআরওয়াই নিউজ, বোল নিউজ, রাফতার, জিও নিউজ ও সুনো নিউজের ইউটিউব চ্যানেল। সাংবাদিক ইরশাদ ভাট্টি, আসমা শিরাজি, উমর চিমা ও মুনিব ফারুকের ইউটিউব চ্যানেলও নিষিদ্ধ করা হয়। এ ছাড়া নিষিদ্ধ হওয়া অ্যাকাউন্টগুলোর মধ্যে আরও ছিল দ্য পাকিস্তান রেফারেন্স, সামা স্পোর্টস, উজাইর ক্রিকেট ও রাজি নামা।

জানা গেছে, গত বুধবার (২রা জুলাই) থেকে ভারতে আবার এসব ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট, ইউটিউব চ্যানেল দেখা যাচ্ছে।

সে সময় ভারত সরকারের বিভিন্ন সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছিল, পেহেলগাম হামলার পর প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কে টানাপোড়েনের মধ্যে এ ইউটিউব চ্যানেলগুলো ভারত, ভারতীয় সেনাবাহিনী ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর বিরুদ্ধে উসকানিমূলক এবং সাম্প্রদায়িক স্পর্শকাতর বিষয়ে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়াচ্ছিল। তাই এসব ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট ও ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধ করা হয়।

ভারতে নিষিদ্ধ এ চ্যানেলগুলোর মোট সাবস্ক্রাইবার তথা গ্রাহকসংখ্যা প্রায় ৬ কোটি ৩০ লাখ। নিষেধাজ্ঞার পর অনেক ভারতীয় ব্যবহারকারী ভিপিএন পরিষেবার মাধ্যমে পাকিস্তানি সেলিব্রিটিদের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলোতে প্রবেশ শুরু করেছিলেন।

জে.এস/

ভারত

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন