বৃহস্পতিবার, ১১ই সেপ্টেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২৭শে ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** ৬১ বছর পর নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করে ছাড়লেন চোই *** নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে পাকিস্তান হাইকমিশনারের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক *** তলেতলে আ.লীগের সঙ্গে আঁতাত করে ছাত্রলীগের সব ভোট নিয়েছে শিবির: মির্জা আব্বাস *** নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি *** জাকসু নির্বাচন আজ, এখনো মেলেনি ডোপ টেস্টের ফলাফল *** শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দেবেন মাহমুদুর রহমান-নাহিদ ইসলাম *** নেপালের কারাগার থেকে কমিউনিস্ট নেতা টপ বাহাদুরও পালিয়েছেন *** গাজায় ত্রাণ কার্যক্রমে নিরাপত্তার দায়িত্বে ইসলামবিরোধী আমেরিকান বাইকার গ্যাং *** নেপাল থেকে জামালদের ফেরাতে বিশেষ ফ্লাইট, অপেক্ষা অনুমতির *** ঘুষকাণ্ডে বিআইডব্লিউটিএর দুই কর্মকর্তা বরখাস্ত

অবিশ্বাস্য! এক আমের মূল্য ২৪ হাজার টাকা

ডেস্ক নিউজ

🕒 প্রকাশ: ০৫:২৩ অপরাহ্ন, ১৫ই মে ২০২৩

#

ছবি: সংগৃহীত

একটি আমের দাম  ২৩০ ডলার। যা বাংলাদেশী মুদ্রায় ২৪ হাজার টাকার বেশি। জাপানের এক ব্যক্তি এমন দামেই তার চাষ করা আম বিক্রি করছেন। প্রচুর পরিমাণে বিক্রিও হচ্ছে সেই আম। খবর গালফ নিউজ।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই কৃষকের নাম হিরোউকি নাকাগাওয়া। তার বয়স এখন ৬২ বছর। আর আমটির নাম দিয়েছেন ‘তুষারের মধ্যে সূর্য’। বাড়ি জাপানের হোক্কাইডো দ্বীপে। সেখানেই ২০১১ সাল থেকে ওই আম চাষ করছেন তিনি, তবে এক বিচিত্র কৌশলে।

কৌশলটি জানতে যেতে হবে কিছুটা অতীতে। নাকাগাওয়া তখন আম চাষে নামেননি, তখন করতেন জ্বালানি তেলের ব্যবসা। তবে তেলের দাম বাড়তে থাকায় অন্য পেশায় নামার কথা ভাবছিলেন। এমন সময় মিয়াজাকি অঞ্চলের এক আমচাষির সঙ্গে পরিচয় হয় তার। ওই ব্যক্তি দাবি করেন, শীতের মধ্যেও আম ফলানো সম্ভব। তার নির্দেশনায় গ্রিনহাউস পদ্ধতিতে আম চাষ শুরু করেন নাকাগাওয়া।

আম চাষে হোক্কাইডো দ্বীপের দুটি প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার করছেন নাকাগাওয়া। একটি তুষার, অপরটি গরম পানি। শীতকালে সংরক্ষণ করে রাখা তুষার গ্রীষ্মকালে গ্রিনহাউস ঠান্ডা করতে কাজে লাগান তিনি। আর শীতকালে গ্রিনহাউস গরম করতে ব্যবহার করেন প্রাকৃতিক গরম পানি। এভাবে প্রতি মৌসুমে প্রায় পাঁচ হাজার আম উৎপাদন করেন নাকাগাওয়া।

আরো পড়ুন: কেক বানিয়ে বিপাকে রুশ তরুণী

এ পদ্ধতিতে আমগুলো শীতকালে পাকে। এ সময় পোকামাকড়ের উপদ্রব থাকে না। তাই কীটনাশকেরও প্রয়োজন পড়ে না। আর হোক্কাইডোর বাতাসের কম আর্দ্রতার কারণে আমের গায়ে তেমন একটা দাগ পড়ে না। ফলে তেমন একটা রাসায়নিক ব্যবহার করতে হয় না। নাকাগাওয়া বলেন, ‘হোক্কাইডোতে আমি প্রকৃতির বাইরে গিয়ে প্রাকৃতিক কিছু করতে চেয়েছিলাম।’

এম এইচ ডি/

ভিন্নচোখ জাপান বিশ্ব আম

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন