রবিবার, ৯ই নভেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২৪শে কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** ১৫ জেলায় নতুন ডিসি *** জাহানারার যৌন হয়রানির অভিযোগ: তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন *** খালেদ মুহিউদ্দীনের ইংরেজি জ্ঞান নিয়ে উদ্বেগ কেন? *** প্রধান উপদেষ্টা আহ্বান জানালে আমরা যাব, অন্য দলকে দিয়ে আহ্বান কেন: সালাহউদ্দিন *** দেশের ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে ভারতের অবস্থান কী *** কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন করা এই সরকারের কাজ নয়: তারেক রহমান *** রাজশাহীর প্রশংসা উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের, এড়িয়ে গেলেন নির্বাচন প্রসঙ্গ *** আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ অবস্থান নিতে হবে: শফিকুল আলম *** দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক অবস্থা স্থিতিশীল: বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর *** আওয়ামী লীগের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টাচ্ছে আমেরিকা, ইউরোপ!

পে-অর্ডার জালিয়াতি : মাসুদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সিআইডিকে দুদকের চিঠি

নিজস্ব প্রতিবেদক

🕒 প্রকাশ: ১১:০৫ পূর্বাহ্ন, ৯ই নভেম্বর ২০২৩

#

ছবি: সংগৃহীত

৪৩টি জাল পে-অর্ডার ব্যবহার করে সেতু নির্মাণকাজের দরপত্রে অংশগ্রহণ এবং বিল তুলে দেওয়ার অভিযোগ মাসুদ নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গত ৩১ অক্টোবর কমিশন থেকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর সম্প্রতি দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। দুদকের ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

জানা গেছে, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন গ্রামীণ রাস্তায় ১৫ মিটার দৈর্ঘ্য পর্যন্ত সেতু/কালভার্ট নির্মাণ (সংশোধিত)’ শীর্ষক প্রকল্পে এমন অনিয়মের প্রমাণ পাওয়ার পর দুদক থেকে ওই চিঠি দেওয়া হয়েছে।

অন্যের জাল সইয়ে ভুয়া পে-অর্ডার দিয়ে দরপত্রে অংশগ্রহণ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ দুদকে অনুসন্ধান শুরু হয়। অনুসন্ধানকালে দুদক জানতে পারে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ও লক্ষ্মীছড়ি উপজেলায় আটটি সেতু নির্মাণ করা হয়। দরপত্র মূল্যায়নের সময় মানিকছড়ি উপজেলার ৪টি প্রতিষ্ঠান এটি ট্রেডার্স, তপন জ্যোতি চাকমা, সাইফুল টেডার্স এবং ওয়াইজ ট্রেডার্সের ৯৭ হাজার ৬০০ টাকার পে-অর্ডার এবং লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার ৯৮ হাজার টাকার পে-অর্ডারসহ সর্বমোট ৪৩টি ভুয়া পে-অর্ডার ব্যবহার করা হয়।

এর মধ্যে দুইটি পে-অর্ডার জাহেদুল আলম মাসুদ নামের এক ঠিকাদার মানিকছড়ি ও লক্ষ্মীছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর দাখিল করেন।

দুদক সূত্রে জানা যায়, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি মাসুদের কোনও ঠিকাদারি লাইসেন্স নাই। তিনি অন্যের ঠিকাদারি লাইসেন্স ব্যবহার করে কাজ করেন। এই কারণে এ সংক্রান্ত অপরাধ দুদকের সিডিউলভুক্ত নয় বিধায় তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অভিযোগটি বাংলাদেশ পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগে প্রেরণের জন্য কমিশন থেকে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। দুদক থেকে পাঠানো চিঠিতে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ৮ পাতার রেকর্ডপত্রের সংযুক্ত করা হয়েছে।

আই. কে. জে/

পে-অর্ডার জালিয়াতি

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন

Footer Up 970x250