ছবি: সংগৃহীত
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, ডেঙ্গু জ্বরের পর্বগুলো জানতে হবে। মূলত ডেঙ্গু জ্বরের রোগীরা পর্যায়ক্রমে তিনটি পর্বের মধ্য দিয়ে যায়। প্রথমে ফেব্রাইল ফেইজ- যা প্রথম তিন থেকে চার দিন; তীব্র জ্বর ও অন্যান্য উপসর্গ থাকে।
দ্বিতীয়ত ক্রিটিক্যাল ফেইজ, যা শিশুর জ্বর ভালো হয়ে যাওয়ার পর ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টা সময়। যেসব রোগী মারাত্মক ডেঙ্গুতে ভোগে, তাদের এই সময় বিভিন্ন ধরনের জটিলতা দেখা দেয়। কোনো রোগীর ক্ষেত্রে এই ক্রিটিক্যাল ফেইজ দীর্ঘায়িত হতে পারে।
এরপর কনভালেসেন্ট ফেইজ, এর সময়কাল দুই থেকে তিন দিন। এ সময় শিশু ধীরে ধীরে সুস্থ হতে থাকে, রুচি ফেরত আসে, আবারও র্যাশ দেখা দিতে পারে, শরীর চুলকায় এবং দুর্বলতা থাকতে পারে। অনেক সময় হার্টের গতি কমে যায়, অতিরিক্ত প্রস্রাব ও ঘাম হতে পারে।
আরও যা জানতে হবে- শিশুকে হাত-পা ঢাকা পোশাক পরাতে হবে। মশার প্রজননক্ষেত্র ধ্বংস করতে হবে। মশারি ব্যবহারের অভ্যাস করতে হবে। মশার রেপিলেন্ট, কয়েল এবং স্প্রে ব্যবহারের সময় একটু সতর্ক থাকতে হবে। দেখতে হবে, আপনার শিশুর এগুলোতে অ্যালার্জি আছে কী না। সে ক্ষেত্রে স্প্রে ব্যবহারের সময় শিশুকে রুমের বাইরে রাখতে হবে।
জে.এস/
খবরটি শেয়ার করুন