ছবি : সংগৃহীত
অনেক দেশে বিয়ের আগেই পাত্রপাত্রীরা জেনে নেন তার হবু জীবন সঙ্গী কোনো ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যায় আক্রান্ত কি না। আমাদের দেশের মানুষ এ ব্যাপারে খুব একটা সচেতন না হলেও ইদানীং তরুণ-তরুণীদের মধ্যে বিষয়টি নিয়ে আগ্রহ বাড়ছে। চলুন জেনে নিই বিয়ের আগে স্বাস্থ্য পরীক্ষার ৫ কারণ-
১. বংশগত রোগ নির্ণয়: কিছু রোগ যেমন থ্যালাসেমিয়া, সিকেল সেল অ্যানিমিয়া, বা অন্য কোনো জেনেটিক সমস্যা উত্তরাধিকার সূত্রে সন্তানের মধ্যে আসতে পারে। তাই এগুলো নির্ণয় করা জরুরি।
২. সংক্রামক রোগের ঝুঁকি: এইচআইভি/এইডস, হেপাটাইটিস বি এবং সি, সিফিলিসের মতো সংক্রামক রোগ পরীক্ষা করলে সঙ্গী বা ভবিষ্যৎ সন্তানের ওপর ঝুঁকি কমানো যায়।
আরো পড়ুন : মুড়ি খেলে ওজন কমবে, ত্বকে পড়বে না বয়সের ছাপ!
৩. প্রজনন ক্ষমতার মূল্যায়ন: বিয়ের আগে উভয়ের প্রজনন ক্ষমতা পরীক্ষা করে নিলে ভবিষ্যতে সন্তান ধারণে কোনো সমস্যা থাকলে তা আগে থেকেই জানা যায় এবং চিকিৎসা শুরু করা যায়।
৪. রক্তের গ্রুপ সামঞ্জস্যতা: রক্তের গ্রুপ ও আরএইচ ফ্যাক্টর যাচাই করলে গর্ভাবস্থায় সম্ভাব্য জটিলতা এড়ানো যায়।
৫. মানসিক স্বাস্থ্য মূল্যায়ন: মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকাও একটি সুস্থ সম্পর্কের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ডিপ্রেশন বা অ্যাংজাইটির মতো সমস্যাগুলি আগে থেকেই চিহ্নিত করা গেলে সম্পর্ক ভালোভাবে পরিচালনা করা সহজ হয়।
এস/ আই.কে.জে