ছবি : সংগৃহীত
চীনের আক্রমণ থেকে নিজেদের উপকূলীয় অঞ্চল রক্ষায় ২০২৭ সালের মধ্যে উন্নতমানের অন্তত দুটি ঘরোয়া সাবমেরিন মোতায়েন করার কথা জানিয়েছে তাইওয়ান। পরে এসব সাবমেরিনের সঙ্গে ক্ষেপণাস্ত্র সজ্জিত নতুন মডেলের আরও সাবমেরিন যুক্ত করা হতে পারে। খবর বিবিসির
উদ্বোধনের পর সাই ইং ওয়েন সাবমেরিনের সামনে দাঁড়িয়ে বলেন, ইতিহাস চিরকাল এই দিনটিকে মনে রাখবে।
তিনি আরও বলেন, ঘরোয়াভাবে সাবমেরিন তৈরির ধারণাটিকে আগে অসম্ভব বলে মনে হতো। কিন্তু আমরা তা করে দেখিয়েছি, আমরা এটা পেরেছি।
আরো পড়ুন : ভারতে শুরু হতে যাচ্ছে এক দেশ এক ভোট নির্বাচনব্যবস্থা
দেশটির সামরিক কর্মকর্তারা জানান, সাবমেরিনটি ২০২৪ সালের শেষের দিকে নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হবে। ডিজেল এবং বিদ্যুতচালিত এই সাবমেরিনটি তৈরিতে ১.৫৪ বিলিয়ন ডলার ব্যয় হয়েছে। সাবমেরিনটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘হাইকুন’। উড়তে পারে এমন এক পৌরাণিক বিশাল মাছের নাম অনুসারে এটির নামকরণ করা হয়।
তাইওয়ান নিজেদের স্বাধীন দেশ হিসেবে দাবি করে। এই ভূখণ্ডের সবকিছু থাকার পরও জাতিসংঘের স্বীকৃতি নেই। আর চীন এই এলাকাকে নিজেদের অংশ মনে করে। চীনের কেন্দ্রীয় সরকারের ভাষ্য, প্রয়োজন হলে শক্তি প্রয়োগ করে এই ভূখণ্ডকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে একীভূত করা হবে।
এসকে/
খবরটি শেয়ার করুন