সোমবার, ১লা সেপ্টেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১৭ই ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** দোন্নারুম্মা সিটিতে, ইউনাইটেডে ল্যামেন্স, এদেরসন ফেনারবাচেতে *** ‘মবকারীরা’ ৩০০ আসনে ভাগ হয়ে যাবে, সুবিধা করতে পারবে না : আমেরিকান দূতকে সিইসি *** জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধের প্রশ্নে বিএনপির দ্বিমত কেন? *** প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ, গুজবে মনোযোগ না দেওয়ার আহ্বান সেনাপ্রধানের *** চার দিন বন্ধ থাকার পর মধ্যপাড়া খনিতে ফের পাথর উত্তোলন শুরু *** আজই তাহলে সিরিজ বাংলাদেশের, খেলা দেখবেন কোথায় *** ১৬০০ বছর আগেও ছিল বৃদ্ধাশ্রম, সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকেরা *** আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে সেনাবাহিনী সর্বাত্মক সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে: সেনাপ্রধান *** বাংলাদেশে নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকে সমর্থন করে না আমেরিকা: ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত *** হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

লালমনিরহাটে খড়ের ভালো দাম পেয়ে খুশি কৃষক

নিউজ ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৯:১২ পূর্বাহ্ন, ৭ই জানুয়ারী ২০২৫

#

ছবি: সংগৃহীত

লালমনিরহাট জেলায় দিন দিন বেড়ে চলেছে খড়ের দাম। এতে খুশি কৃষকরা। ধান কেটে গোলায় তোলার পর অবশিষ্ট ধান ও খড় বিক্রি করে ভালো দাম পেয়ে সন্তুষ্টিও প্রকাশ করেছেন তারা।

১০০ আটি (খড়) বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায় । ১ হাজার আটি (খড়) বিক্রি হচ্ছে ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত।

খামারিরা বলছেন, ভরা মৌসুমে যে আটির দাম ছিলো ১ থেকে ২ টাকা পর্যন্ত, এখন সেই আটি কিনতে হচ্ছে ৩ থেকে ৫ টাকা পর্যন্ত। কয়েকদিন পর আবার তা হয়ে দাঁড়াবে ৬ টাকা পর্যন্ত । এতে লাভবান হচ্ছেন কৃষকরা।

প্রাণিসম্পদ বিভাগ বলছে, গুড়া-ভুষির পাশাপাশি ধানের খড় গরুর জন্য উৎকৃষ্ট খাদ্য। গুড়া-ভুষির সঙ্গে খড় কেটে ভিজিয়ে রেখে গরুকে খাওয়ানো হয়। গরুর সঠিক বৃদ্ধির জন্য এ খাদ্যের বিকল্প নেই। তাই খামারে অথবা ব্যক্তিগতভাবে গরু পালনকারীদের সারাবছরের জন্য খড়ের প্রয়োজন রয়েছে।

২৯ ডিসেম্বর বড়বাড়ি বাজারে গেলে কথা হয় খড় কিনতে আসা আনিসুর রহমানের (৪২) সঙ্গে। তিনি বলেন, আমার খামারে ৮টি গরু আছে। তাছাড়াও আমরা ৯ জন মিলে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে খড় কিনে এ বাজারে এনে বিক্রি করি। এ কাজে আরও কয়েকজন শ্রমিক নিয়মিত কাজ করে। আগে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে খড় বিক্রি হতো।

আরও পড়ুন: খরচের দ্বিগুণ লাভের আশা টমেটো চাষীদের

এখন মৌসুম চলছে তাই আগের তুলনায় একটু কমই বিক্রি হচ্ছে। মূলত আমরা গ্রাম থেকে ভরা মৌসুমে ১টি আটি (খড়) ২ টাকা দিয়ে কিনেছি। সেগুলো আবার কিছুদিন পর বাজারে এনে বহন খরচসহ সব মিলিয়ে একটি আটি বিক্রি করি ৪-৫ টাকায়। এতে মোটামুটি ভালোই লাভ হয়।

পঞ্চগ্রাম ইউনিয়নের কৃষক হাবিবুর রহমান (৩৯) বলেন, ধানের পাশাপাশি বর্তমানে বাজারে খড়ের চাহিদাও প্রচুর। আমার ৩ বিঘা জমি থেকে প্রায় ৩ হাজার ৬০০শ ধানের আটি (খড়) পেয়েছি যার বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ১৪ হাজার ৪০০ শ টাকা। আটি ভালো দাম হাওয়ায় তিনি সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।

এসি/ আই.কে.জে

কৃষকরা

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন