বুধবার, ১৭ই ডিসেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৩রা পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** আমাদের ‘নসিহত’ করা হয়েছে, নির্বাচন নিয়ে উপদেশ চাই না: তৌহিদ হোসেন *** ভারতে নারীর নিকাব বিতর্ক: মুখ্যমন্ত্রী ও মন্ত্রীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ *** বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে তলব করে কী বলল ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় *** হাদিকে হত্যাচেষ্টায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেল, হেলমেট ও ভুয়া নম্বরপ্লেট উদ্ধার *** দেশে নিরাপত্তা নিয়ে কোনো সংশয় নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা *** সাংবাদিক আনিস আলমগীরের মুক্তি দাবিতে সিপিজের বিবৃতি *** বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে তলবের পর বিবৃতি, যা জানাল দিল্লি *** ওসমান হাদির স্বাস্থ্যের সবশেষ তথ্য জানাল ইনকিলাব মঞ্চ *** শ্রমশক্তি রপ্তানিতে বড় বাধা দালাল চক্র: প্রধান উপদেষ্টা *** সালমান-আনিসুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ

বাগরাম ঘাঁটি ফেরত চান ট্রাম্প, প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তালেবানের

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ১০:৩০ পূর্বাহ্ন, ২০শে সেপ্টেম্বর ২০২৫

#

ছবি: সংগৃহীত

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প লন্ডনে বলেছেন, আমরা বাগরাম ঘাঁটি ফেরত চাই। তিনি জোর দিয়েছেন, বাগরাম ঘাঁটির অবস্থান কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি চীনের পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির স্থানের কাছ থেকে মাত্র এক ঘণ্টার দূরত্বে। তবে বিমানঘাঁটি পুনরুদ্ধারে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছে তালেবান। খবর রয়টার্সের।

রয়টার্সের প্রতিটি বলা হয়েছে, লন্ডন সফররত আমেরিকার প্রেসিডেন্ট গত বৃহস্পতিবার (১৮ই সেপ্টেম্বর) সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন। ট্রাম্প আগেও পানামা খাল থেকে গ্রিনল্যান্ড পর্যন্ত নানা ভূখণ্ড ও স্থাপনা অধিগ্রহণের ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। বাগরামের প্রতিও তিনি বহু বছর ধরে আগ্রহ দেখিয়ে আসছেন। 

তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন, কোনো না কোনোভাবে তালেবানের সম্মতিতে আমেরিকা হয়তো আবার ঘাঁটিটি দখল করতে পারে। তবে এই সমঝোতার ধরন কী হবে, তা পরিষ্কার নয়। 

এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্টে আফগান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা জাকির জালাল বলেন, 'আফগানিস্তান ও আমেরিকাকে একে অপরের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে হবে, আলোচনা করতে হবে। তবে আমেরিকার সামরিক উপস্থিতি কোনো অংশেই থাকবে না।’

তিনি আরও বলেন, কাবুল আমেরিকার সঙ্গে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে প্রস্তুত, তবে তা হতে হবে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও অভিন্ন স্বার্থের ভিত্তিতে।

কাবুল শহরের ঠিক উত্তরে অবস্থিত বাগরাম ঘাঁটিই দুই দশকব্যাপী আমেরিকার দখলদারত্বের সময় তাদের সামরিক কার্যক্রমের মূল কেন্দ্র ছিল। কুখ্যাত একটি কারাগারও সেখানে ছিল, যেখানে বহু মানুষকে বছরের পর বছর ধরে কোনো অভিযোগ বা বিচার ছাড়াই আটকে রাখা হয়েছিল। আমেরিকার তথাকথিত ‘সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধে’ অনেক বন্দীকে নির্যাতন ও অমানবিক আচরণের শিকার হতে হয়েছে।

জে.এস/

ডোনাল্ড ট্রাম্প তালেবান

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন

Footer Up 970x250