শুক্রবার, ১৭ই অক্টোবর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২রা কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান মঞ্চে প্রধান উপদেষ্টা, রাজনীতিবিদ ও কমিশনের সদস্যরা *** ‘প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে’ জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু হতে বিলম্ব হতে পারে: প্রেস উইং *** ক্ষোভ-বিক্ষোভের মুখে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা সংশোধন *** অঙ্গীকারনামায় সংশোধনী, তবুও থামছে না বিক্ষোভ *** ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ সরিয়ে দিল পুলিশ, অতঃপর... *** ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে সনদের অঙ্গীকারনামায় জরুরি সংশোধন আনল কমিশন *** ডাকসু–জাকসু–চাকসুর পর রাকসুতেও শিবিরের জয় *** রাকসুতে ২৩ পদের মধ্যে ২০টিতেই শিবিরের জয় *** দুই দাবিতে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মঞ্চে অবস্থান ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ *** রাকসুতে ভিপি-এজিএসে শিবির, জিএস আধিপত্যবিরোধী ঐক্যের জয়

রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদা ক্রম সংশোধনে আপিল বিভাগে আবেদন

নিউজ ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০১:৫২ অপরাহ্ন, ৯ই জানুয়ারী ২০২৫

#

ফাইল ছবি (সংগৃহীত)

দেশের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদার ক্রম ঠিক করতে আপিল বিভাগে দ্রুত রিভিউ শুনানির আবেদন করেছে বিচারকদের সংগঠন জুডিসিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন।

বৃহস্পতিবার (৯ই জানুয়ারি) সকালে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের আপিল বিভাগে আইনজীবী ব্যারিস্টার নিহাদ কবীর এ আবেদন করেন। রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রমের মামলাটি শুনানি করতে ১৬ই জানুয়ারি আইটেম-১০ এ রাখতে বলেছেন আপিল বিভাগ।

এর আগে, ২০১৫ সালের ১১ই জানুয়ারি রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম ঠিক করে রায় দেন আপিল বিভাগ। যার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হয় ২০১৬ সালের ১০ই নভেম্বর।

সেই রায়ে বলা হয়, সংবিধান যেহেতু রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন, সেহেতু রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রমের শুরুতেই সাংবিধানিক পদাধিকারীদের গুরুত্ব অনুসারে রাখতে হবে। জেলা জজ ও সমমর্যাদার বিচার বিভাগীয় সদস্যরা রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রমের ২৪ নম্বর থেকে ১৬ই নম্বরে সরকারের সচিবদের সমমর্যাদায় উন্নীত হবেন। জুডিশিয়াল সার্ভিসের সর্বোচ্চ পদ জেলা জজ। অন্য প্রশাসনের সর্বোচ্চ স্তরে সচিবরা রয়েছেন। অতিরিক্ত জেলা জজ ও সমমর্যাদার বিচার বিভাগীয় সদস্যদের অবস্থান হবে জেলা জজদের ঠিক পরেই, রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রমের ১৭ নম্বরে।

রায়ে আরও বলা হয়েছে, রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম কেবল রাষ্ট্রীয় আচার-অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে। নীতি নির্ধারণী ক্ষেত্র বা অন্য কোনো কার্যক্রমে যেন এর ব্যবহার না হয়।

প্রসঙ্গত, রুলস অব বিজনেস অনুযায়ী ১৯৮৬ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে তৈরি করে তা প্রজ্ঞাপন আকারে প্রকাশ করা হয়। ২০০০ সালে এটি সংশোধন করা হয়। সংশোধিত এ ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক মহাসচিব আতাউর রহমান। ওই রিটের ওপর ২০১০ সালের ৪ঠা ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট রায় দেন। রায়ে ওই ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স বাতিল করে আট দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়।

ওআ/কেবি

আপিল বিভাগ

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন

Footer Up 970x250