রবিবার, ৮ই সেপ্টেম্বর ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
২৪শে ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** নিউইয়র্কে মোদির সঙ্গে বৈঠক করতে চান ড. ইউনূস *** বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত *** সরকারের সুস্পষ্ট আশ্বাস ছাড়া আন্দোলন চালিয়ে যাবেন চাকরিপ্রত্যাশীরা *** খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে *** সীমান্তে পিঠ প্রদর্শন করবেন না, বিজিবিকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা *** আমিরাতে ক্ষমা পাওয়া ১৪ বাংলাদেশি দেশে ফিরবেন আজ *** এইচএসসি ২০২৪ পরীক্ষার্থীদের জন্য সংশোধিত নির্দেশনা *** চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ *** আন্দোলনে আহতদের দেখতে হাসপাতালে প্রধান উপদেষ্টা *** রাঘব বোয়ালদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা আরও দৃশ্যমান হবে : অর্থ উপদেষ্টা

গরমেও রান্না করুন আরামে!

লাইফস্টাইল ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ১১:২৯ পূর্বাহ্ন, ২৫শে জুলাই ২০২৪

#

ছবি : সংগৃহীত

রান্নাঘর সচরাচর ছোট জায়গা জুড়ে হয় আর তা বদ্ধ হওয়ায় বাতাস চলাচলও কম হয়ে থাকে। তা ছাড়া অন্যান্য রুমে এসি কিংবা কুলার চালিয়ে কিছুটা স্বস্তি মিললেও রান্নাঘরে এ সবের কোনো কিছুই সম্ভব নয়। তবু যদি একটু পরিকল্পনা করে নিতে পারেন, তাহলে গরমেও রান্নার কাজটা সারা যাবে স্বস্তিতে । চলুন জেনে নিই, গরমেও কিভাবে আরামে রান্না করবেন-

অনেকেই রাতে দরজা-জানালা বন্ধ রেখে ঘুমান। ভোরে তাই বাইরের চেয়ে ঘরের ভেতরের বাতাস গুমোট আর ভ্যাঁপসা থাকে। সকালের তাজা বাতাস পেতে ঘুম থেকে উঠেই বাড়ির সব জানালা খুলে দিন। বেলা বাড়ার সঙ্গে জানালাগুলো লাগিয়ে দিন এবং পর্দা টেনে দিন। এতে সূর্যের তীব্র তাপ আর গরম বাতাস ঢুকে ঘরকে উষ্ণ করতে পারবে না।

রান্নাঘর এমনিই উত্তপ্ত থাকে, তার ওপর যদি দিনের বেলা অপ্রয়োজনে লাইট জ্বলতে থাকে, তাহলে তা আরও তাপ উৎপন্ন করবে। দিনের বেলা রান্নাঘরে লাইট না জ্বালিয়ে চেষ্টা করুন প্রাকৃতিক আলোয় কাজ করতে। রাতেই রান্নার কাটাবাছার কাজ বা মাছ, মাংস ইত্যাদি ম্যারিনেশনের কাজটুকু এগিয়ে রাখুন। সকাল-সকাল রান্নাঘরে ঢুকে রান্নার কাজ শুরু করে দিন যেন আগেভাগেই শেষ করতে পারেন। এতে দুপুরের তীব্র গরমের সময়টায় রান্নার ঝামেলাটা আর থাকছে না।

আরো পড়ুন : বৃষ্টিতে ফোন ভিজে গেছে, মাত্র কিছু টিপসেই হবে মুশকিল আসান!

দুপুরে বাইরে থেকে ফিরে যদি খাবার তৈরি করতেই হয়, তাহলে এমন কিছু বানান যা সহজ এবং যা বানাতে চুলার সামনে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করতে হবে না। যেমন- সালাদ, স্যান্ডউইচের মতো আইটেমগুলো। এগুলো যেমন আপনার খিদে মেটাবে, তেমনি গরমে আপনাকে স্বস্তিও দেবে।

এগজস্ট ফ্যানের মাধ্যমে রান্নাঘরের গরম বাতাস বেরিয়ে যায়। সাধারণত রান্নায় প্রচুর ধোঁয়া উঠলেই এ ফ্যান ব্যবহার করতে দেখা যায়; কিন্তু গরমের মৌসুমে রান্নার একেবারে শুরুর সময় থেকেই এগজস্ট ফ্যান চালিয়ে দিলে উপকার পাবেন।

বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি বিশেষ করে ওভেনে প্রচুর তাপ উৎপন্ন হয়। এমন পরিস্থিতিতে গরমের মৌসুমে রান্নাঘর ঠান্ডা রাখতে চাইলে ওভেনের মতো হোম অ্যাপ্লায়েন্সের ব্যবহার কমিয়ে আনুন। তবে প্রেশার কুকার, স্যান্ডউইচ মেকার, টোস্টার, গ্রিল ইত্যাদি যন্ত্রের ব্যবহার এ সময় বাড়াতে পারেন। টাইমার অপশন থাকলে আপনি রান্নার টাইম সেট করে রান্নাঘর থেকে বের হয়ে একটু আরাম করতে পারেন। এতে আপনাকে দীর্ঘক্ষণ রান্নাঘরে থাকতে হবে না।

তথ্যসূত্র: হাউস বিউটিফুল  

এস/ আই.কে.জে/

টিপস রান্নাঘর

খবরটি শেয়ার করুন