বৃহস্পতিবার, ৯ই অক্টোবর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২৪শে আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** রাজশাহীতে আ.লীগ নেতার তিন ছেলে-মেয়ের জামিন *** খাগড়াছড়িতে ধর্ষণ ও হামলার ঘটনায় আজ তথ্যানুসন্ধান দল পাঠাচ্ছে গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটি *** শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার *** ৭ বছর পর জিয়াউর রহমানের সমাধির পাশে খালেদা জিয়া *** একাধিক দেশের পাসপোর্টধারী ও নাগরিক বলে কাকে ইঙ্গিত করলেন উপদেষ্টা *** তেজগাঁওয়ে হোলি রোজারি চার্চের সামনে বুধবার যা ঘটল *** ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর জন্মবার্ষিকী অনুষ্ঠান বন্ধের চেষ্টা, পুলিশের হস্তক্ষেপ *** দুদকের মামলার আসামি হওয়ার একদিন পর ট্রাইব্যুনালের ‘বিচারক’ *** ভারতের পররাষ্ট্রসচিবের বক্তব্য ‘অযৌক্তিক’: তৌহিদ হোসেন *** ১৫–১৮ই নভেম্বরের মধ্যে গণভোট সম্ভব, হিসাব দিলেন জামায়াত নেতা তাহের

প্রশ্নফাঁসের দায়ে ১০ জনের কারাদণ্ড, খালাস ১১৪

নিউজ ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৪:২৫ অপরাহ্ন, ১৫ই সেপ্টেম্বর ২০২৪

#

ছবি: সংগৃহীত

বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি ও চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় শাহবাগ থানার মামলায় ১০ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ২০১৭ সালে বহুল আলোচিত প্রশ্নপত্র ফাঁসের এই মামলায় রায় ঘোষণা করেন আদালত। ১২৪ আসামির মধ্যে ১০ জনের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড হয়েছে, ১১৪ জনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।

রোববার (১৫ই সেপ্টেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হকের আদালত এই রায় ঘোষণা করেন।

এদের মধ্যে সাতজনের চার বছর এবং তিনজনের দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তবে আসামিরা পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতার পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় অন্য ১১৪ জনকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। 

আরও পড়ুন: সাবেক জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন ৫ দিনের রিমান্ডে

জানা গেছে, ২০১৭ সালের ২০শে অক্টোবর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি আবাসিক হলে সিআইডি অভিযান চালিয়ে মামুন ও রানা নামে দুই শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার করে। তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পরদিন পরীক্ষার হল থেকে গ্রেফতার হয় রাফি নামে ভর্তিচ্ছু একজন শিক্ষার্থী।

ওইদিন শাহবাগ থানায় ২০০৬ সালের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৬৩ ধারা ও ১৯৮০ সালের পাবলিক পরীক্ষা আইনের ৯(খ) ধারায় মামলা করেন সিআইডি। 

২০১৯ সালের তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সিনিয়র এএসপি সুমন কুমার দাস আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। চার্জশিটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮৭ শিক্ষার্থীসহ ১২৫ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। পরে ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৬৩ ধারায় সব আসামিকে মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন। এরপর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ১৯৮০ সালের পাবলিক পরীক্ষা আইনের ৯(খ) ধারায় ১২৪ জনের বিচার শুরু হয়।

এসি/কেবি

কারাদণ্ড প্রশ্নফাঁস

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন

Footer Up 970x250