সোমবার, ১লা জুলাই ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
১৭ই আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

১৩ দিনে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে এলো সাড়ে ৮ হাজার টন পেঁয়াজ

নিউজ ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ১০:২৯ অপরাহ্ন, ১৮ই জুন ২০২৩

#

ছবি: সংগৃহীত

দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে পেঁয়াজ আমদানি। সরকারের দেওয়া অনুমতির পর এখন পর্যন্ত দেশে এসেছে আট হাজার পাঁচশ টন পেঁয়াজ। এতে করে হিলি বাজারে কমেছে পেঁয়াজের দাম। শনিবার (১৭ জুন) একদিনেই ভারত থেকে প্রায় এক হাজার ৯০০ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে।

রোববার (১৮ জুন) সকালে হিলি বাজার ঘুরে জানা গেছে, বাজারে দেশি পেঁয়াজ নেই বললেই চলে। ভারতীয় নাসিক, ইন্দোর জাতের পেঁয়াজে বাজার ভরা। ভারতীয় ভালো মানের পেয়াজ ৩০-৩২ টাকায় বিক্রয় করা হচ্ছে। আর বন্দরে পাইকারি বিক্রয় হচ্ছে ২৫-২৬টাকা কেজি দরে। হিলি বাজারের পেয়াজ আমদানিকারক পলাশ বলেন, ঈদুল আজহা উপলক্ষে ভারত থেকে প্রচুর পরিমাণে পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে। এতে করে দিন দিন দাম কমে যাচ্ছে।

আরও পড়ুন: টিসিবির জন্য ১৯৩ কোটি টাকায় তেল-চিনি কিনছে সরকার

হিলি বাজারের খুচরা পেঁয়াজ বিক্রেতা রুবেল হোসেন বলেন, বাজার এখন শুধু ভারতীয় পেঁয়াজে ভরপুর। প্রতিদিনই দাম উঠা নামা করছেন। বর্তমানে নাসিক ও ইন্দোর জাতের পেয়াজ আমদানি বেশি হচ্ছে। এসব পেয়াজ প্রকার ভেদে ২৮-৩১ টাকায় বেচাকেনা হচ্ছে। বাজারে পেঁয়াজ কিনতে আসা আসলাম হোসেন বলেন, কদিন আগে আমাদের এখানে দেশি পেঁয়াজের দাম প্রায় ১০০ টাকা ছিল। এখন ভারতীয় পেঁয়াজ আসার কারণে দাম অনেকটা হাতের নাগালেই আছে। এভাবে থাকলে আমাদের ভালো হয়।

হিলি পানামা পোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন প্রতাব মল্লিক বলেন, ‘চলতি মাসের ৫ তারিখ থেকে পেঁয়াজ আমদানি অনুমতি দিয়েছে সরকার। সেই থেকে শনিবার পর্যন্ত ৩০০ ট্রাকে আট হাজার পাঁচশ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে।

হিলি উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ কেন্দ্রের উপ-সহকারী কর্মকর্তা ইউসুফ আলী বলেন, প্রথমের দিকে সাতজন আমদানিকারক ১৯ হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি (আইপি) পেয়েছিলেন। কিন্তু এর সংখ্যা এখন অনেক বেড়েছে।

এসি/আই.কে.জে/



হিলি. স্থলবন্দর পেঁয়াজ

খবরটি শেয়ার করুন