শনিবার, ১৮ই অক্টোবর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৩রা কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** চীন সরকারের ব্যাপক শুদ্ধি অভিযান, শীর্ষস্থানীয় ৯ জেনারেল বরখাস্ত *** ঢাকামুখী ৮ ফ্লাইট গেল চট্টগ্রাম ও কলকাতায় *** জুলাই সনদে কাল স্বাক্ষর করবে গণফোরাম *** যারা বলেন এবার ‘জামায়াতের শাসন দেখি’, তাদের উদ্দেশ্যে যা বললেন আনু মুহাম্মদ *** ‘রক্ত দিতে হলে সামনের সারিতে, ক্ষমতার প্রশ্নে খুঁজে পাওয়া যাবে না’ *** ‘দোসর’ বলার জন্য বিএনপির সালাহউদ্দিনকে ক্ষমা চাইতে হবে: নাহিদ *** হিজাব নিষিদ্ধে পর্তুগালের পার্লামেন্টে বিল পাস *** ‘জুলাই যোদ্ধা’ নামে ফ্যাসিস্ট বাহিনী বিশৃঙ্খলা করেছে: সালাহউদ্দিন *** শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো এলাকায় আগুন, ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক *** ৯ নম্বর, সহজেই সমাধান করা যাবে: পাকিস্তান-আফগান যুদ্ধ প্রসঙ্গে ট্রাম্প

ডায়াবেটিস রোগীরা কি কলা খেতে পারবেন, কি বলছেন চিকিৎসকরা?

লাইফস্টাইল ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৭:৩০ অপরাহ্ন, ১১ই জানুয়ারী ২০২৫

#

ছবি : সংগৃহীত

কলা এমন একটি ফল যা সারা বছরই পাওয়া যায়। প্রাকৃতিকভাবে এই ফল খেতেও মিষ্টি। আর এর পুষ্টিগুণের কথা বলে শেষ করা যাবে না। তবে ডায়াবেটিস রোগীরা কি কলা খেতে পারবেন, কি বলছেন চিকিৎসকরা?

চিকিৎসকরা বলছেন, ডায়াবেটিস রোগীরা কলা খেতে পারেন। তবে এ ক্ষেত্রে কলা খেতে হবে কিছু নিয়ম মেনে। যেমন ডায়াবেটিস রোগীরা পনির কিংবা স্প্রাউটের সঙ্গে কলা খেলে বেশি উপকার মিলবে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কলাতে যে পরিমাণ মিষ্টতা থাকে তা ডায়াবেটিস রোগীদের শরীরে কোনও ক্ষতি করে না। বরং, শরীরে এনার্জি ও পুষ্টি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। কিন্তু কলার বিশেষ অবস্থায় তা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে মতামত দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। যেমন বেশি পাকা অবস্থায় কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

চিকিৎসকরা বলছেন, বেশি পাকা কলা বা হালকা খয়েরি রং ধারণ করা কলা খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে।

আরো পড়ুন : শীতে শরীর গরম রাখতে সকালের নাশতায় যা খাবেন

এ ক্ষেত্রে কারণ হিসেবে তারা বলছেন, এ ধরনের কলায় স্টার্চ ভেঙে সরল শর্করায় রূপান্তরিত হয়। এ ধরনের সরল শর্করার বিপাক শরীরে খুব দ্রুত হয়। যা রক্তে শর্করার পরিমাণ দ্রুত বাড়িয়ে দিতে পারে। আর রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অনেকটাই বিপজ্জনক।

এছাড়া স্বাভাবিক পাকা কলাতে থাকে প্রাকৃতিক সুইটনার। পাশাপাশি থাকে পটাশিয়াম ও ভিটামিন বি৬। তাই এ ধরনের কলা খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

পাকা কলার চেয়ে কাঁচা কলাকে অনেকটাই নিরাপদ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ এ ধরনের কলা ডায়াবেটিক ও প্রি-ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খুব বেশি সমস্যার নয়।

কারণ এই ধরনের কলায় থাকে ‘রেসিস্ট্যান্ট স্টার্চ’ যা ক্ষুদ্রান্ত্রে দ্রুত পাচিত হয় না। যা শর্করার বিপাককে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখে। পাশাপাশি পেটের নানা সমস্যা সামলাতেও কাঁচা কলার কার্যকারিতা অতুলনীয়।

সূত্র: এবিপি লাইভ

এস/কেবি

ডায়াবেটিস রোগী

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন

Footer Up 970x250