মঙ্গলবার, ৮ই এপ্রিল ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২৫শে চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** যারা শুল্ক কমানোর অনুরোধ করেছে, তাদের সঙ্গে আলোচনা করা হবে: ট্রাম্প *** সিলেটসহ বিভিন্ন স্থানে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ *** দেশবাসীকে নিয়ে ‘মার্চ ফর গাজা'য় অংশ নেবেন মাহমুদউল্লাহ *** রাষ্ট্রপতি পদক পেলেন পুলিশ সদস্য রিয়াদ *** স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আহ্বান বাংলাদেশের *** ভারতের রাষ্ট্রপতির সম্মতি, ওয়াক্‌ফ বিল আইনে পরিণত *** ফিলিস্তিনের নিপীড়িত মানুষের পাশে ক্রিকেটাররা *** পাল্টা শুল্ক স্থগিতের অনুরোধ করে ট্রাম্পকে চিঠি প্রধান উপদেষ্টার *** প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে অন্নপূর্ণা–১ পর্বতের চূড়ায় বাবর আলী *** ‘ইন্ডিয়ান আইডল’ কলকাতার মানসী ঘোষ

শশা চাষ করে লাভবান হচ্ছেন জয়পুরহাটের প্রান্তিক চাষিরা

নিউজ ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ১১:২৮ পূর্বাহ্ন, ২৩শে আগস্ট ২০২৪

#

ছবি: সংগৃহীত

ভালো দাম পেয়ে শশা  চাষে আগ্রহ বেড়েছে জয়পুরহাটের কৃষকদের।  স্বল্প সময়ের ফসল হিসেবে শশা চাষ করে লাভবান হচ্ছেন জেলার প্রান্তিক পর্যায়ের  চাষিরাও। 

জয়পুরহাটের প্রত্যন্ত অঞ্চল ভাদসা ইউনিয়নের গোপালপুর নামক স্থানে  বসে  উত্তরাঞ্চলের সবচেয়ে বড় শশাার হাট। এখান থেকেই পাইকাররা শশা কিনে সরবরাহ করে থাকেন দেশের বিভিন্ন স্থানে। দেশি প্রযুক্তিতে চাষ করা ক্ষেতের শশা উন্নত মানের হওয়ায় জেলার গন্ডি পেরিয়ে রাজধানী ঢাকা, বন্দরনগরী চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় বেশ জনপ্রিয়তা  অর্জন করেছে এই শশা। 

পাইকারী বাজারে এবার শশা  বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা কেজি। আর খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা কেজি। প্রতিদিন এ গোপালপুর বাজার থেকে ৪০ জন পাইকার শশা কিনে বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করেন। পাইকারদের মধ্যে হামিদুর রহমান ছানা, জামিল হোসেন, সেলিম, কাওসার আহমেদ ও ফরহাদ জানান, এখানকার শশার চাহিদা বেশি থাকায় প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ ট্রাক করে শশা ঢাকা, চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হয়ে থাকে। 

শশাার বীজ লাগানো থেকে ৫০ দিনের মধ্যে ফলন পাওয়া যায় এবং তেমন কোনো পরিচর্যাও প্রয়োজন হয় না। ফলে অন্যান্য ফসলের তুলনায় শশা চাষে খরচ কম পড়ে।

আরও পড়ুন: আমন চাষিদের জন্য আশীর্বাদ হয়ে এলো বৃষ্টি

গোপালপুর  শশা  হাটের পাশের ফরিদপুর গ্রামের শশা চাষি আজাদুল ইসলাম এবার ১০ কাঠা জমিতে শশা চাষ করে ৩০ হাজার টাকা বিক্রি করেছেন। এ ছাড়াও গোপালপুর গ্রামের তারাজুল ইসলাম এবার এক বিঘা জমিতে শশা চাষ করে ইতোমধ্যে ৫৫ হাজার টাকা বিক্রি করেছেন। আরও ৩০ হাজার টাকা বিক্রি হবে এমন শশা জমিতে রয়েছে বলেও জানান তিনি। 

কোঁচকুড়ি গ্রামের মুকুল হোসেন এবার দেড় বিঘা জমিতে শশা  চাষ করে ইতোমধ্যে ৮০ হাজার টাকা বিক্রি করেছেন বলে জানান।

এসি/ আই.কে.জে/

শশা চাষ প্রান্তিক চাষিরা

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন