রবিবার, ৩১শে আগস্ট ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১৫ই ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** সেই মেরুন টি-শার্ট পরা হামলাকারীর পরিচয় জানালেন প্রেস সচিব *** নুরের অবস্থা স্থিতিশীল, জানালেন ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক *** আ.লীগ নিষিদ্ধ হতে পারলে জাপা কেন নয়: অ্যাটর্নি জেনারেল *** কোনো শক্তি ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধের নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না: প্রেস সচিব *** ফেলিক্সের অভিষেক হ্যাটট্রিকে আল নাসরের উড়ন্ত জয়, রোনালদোর ইতিহাস *** টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, ২২ মাস পর একাদশে সাইফ *** ফেব্রুয়ারির নির্বাচন কেউ রুখতে পারবেন না, আল্লাহ ছাড়া: সালাহউদ্দিন আহমদ *** নুরুল হকের ওপর নৃশংস হামলার তীব্র নিন্দা জানাল অন্তর্বর্তী সরকার *** নুরকে ফোনকল করেছেন প্রধান উপদেষ্টা, জানালেন গণঅধিকারের দপ্তর সম্পাদক *** নুরের ওপর হামলার বিচারবিভাগীয় তদন্ত করবে সরকার

সাদিক অ্যাগ্রোর মালিকসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

নিউজ ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০১:২৪ অপরাহ্ন, ১৭ই জুলাই ২০২৪

#

ফাইল ছবি (সংগৃহীত)

জালিয়াতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে নিষিদ্ধ ব্রাহমা গরু আমদানি, বিক্রি ও দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে সাদিক এগ্রোর সত্ত্বাধিকারী ইমরান হোসেন ও কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামারের দুই পরিচালকসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মঙ্গলবার (১৬ই জুলাই) দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

মামলার আসামিরা হলেন, কেন্দ্রীয় গোপ্রজনন ও দুগ্ধ খামারের পরিচালক ডা. মো. মনিরুল ইসলাম, পরিচালক (উৎপাদন) ডা. এ বি এম খালেদুজ্জামান, গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামারের বায়ার অফিসার মো. সাইফুল ইসলাম, উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার (লিভ রিজার্ভ) ডা. ফিরোজ আহমেদ খান, উপপরিচালক (লিভ/রিজার্ভ ট্রেনিং অ্যান্ড রিজার্ভ পদ) ডা. এ বি এম সালাহ উদ্দিন, সাদিক এগ্রোর সত্ত্বাধিকারী মো. ইমরান হোসেন এবং তার বন্ধু তৌহিদুল আলম জেনিথ।

আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ৪২০/৪০৯/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরোধ ৫(২) ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

এর আগে আমেরিকার ব্রাহমা জাতের গরু নিয়ে সাদিক অ্যাগ্রোর কেলেঙ্কারির বিষয়ে প্রাথমিক অনুসন্ধান শেষে মামলার সুপারিশ করে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অনুসন্ধান দল।

দুদক সূত্র জানায়, গত ৩রা জুলাই সাদিক অ্যাগ্রোর মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকার খামার থেকে ব্রাহামা জাতের ছয়টি গরু জব্দ করা হয়। গরুর গায়ে থাকা কোড নম্বর দেখে দুদক নিশ্চিত হয়, এগুলো ২০২১ সালে বিমানবন্দরে জব্দ হওয়া ১৮টি গরুর ছয়টি। প্রাণীসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে নথিপত্র জাল করে এসব গরু আমদানি করেছিল সাদিক অ্যাগ্রো। বৈধতা না থাকায় ২০২১ সালে গরুগুলো জব্দ করে বিমানবন্দর কাস্টমস। পরে সেই জব্দ গরু সাভারের সরকারি গো-প্রজনন কেন্দ্রে পাঠানো হয়। সেখান থেকে নানামুখী কারসাজি করে নিজেদের খামারে নিয়ে যান সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরান।  

সরকারি নিষেধাজ্ঞা না মেনে খামারে এই গরুর প্রজননও ঘটিয়েছে সাদিক অ্যাগ্রো। যা ধরা পড়ে দুদকের গত ১লা জুলাইয়ের অভিযানে। সেখানে সাতটি ব্রাহমা জাতের বাছুর উদ্ধার করা হয়।

ওআ/ আই.কে.জে/


সাদিক অ্যাগ্রো ফার্ম

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন