ফাইল ছবি (সংগৃহীত)
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম যমুনা সেতুর টোল আদায় ও পরিচালনা কাজের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন হয়েছে। এতে প্রাক্কলিত মূল্য হতে বাংলাদেশ সরকারের ১৫ কোটি ১১ লাখ ৩৩ হাজার ১১৭ টাকা সাশ্রয় হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
রোববার (১লা সেপ্টেম্বর) রাত ১২টা থেকে তাদের কার্য দিবস শুরু হবে। কার্য দিবসের প্রথম দিনেই যানবাহন দ্রুত পারাপার করার জন্য ফাস্ট ট্র্যাকের একটি বুথ থেকে বাড়িয়ে ৭টি বুথে এ সিস্টেম চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
দরপত্র আহ্বানের পর সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে চায়না রোড এন্ড ব্রিজ করপোরেশন কোম্পানি প্রাক্কলিত মূল্যের চেয়ে শতকরা ২০ দশমিক দুই এক শতাংশ সাশ্রয়ে ৫ বছর সেতু টোল আদায় ও পরিচালনার দায়িত্ব পায় বলে বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) আলতাফ হোসেন শেখ।
তিনি জানান, নতুন ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান নিয়োগের পর রোববার (১লা সেপ্টেম্বর) যমুনা সেতু পরিদর্শন করেন বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তারা।
সেতুতে দ্রুত যানবাহন পারাপারের জন্য আগে ফাস্ট ট্র্যাকের প্রাক্কলিত মূল্য ছিল ৭৪ কোটি ৭৫ লাখ ২৯ হাজার ৬২১ টাকা এবং সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে বর্তমান ঠিকাদারি কোম্পানি ৬৯ কোটি ৬৩ লাখ ৯৬ হাজার ৫০৪ টাকা মূল্যে দরপত্র প্রদান করে। এতে প্রাক্কলিত মূল্য হতে বাংলাদেশ সরকারের ১৫ কোটি ১১ লাখ ৩৩ হাজার ১১৭ টাকা সাশ্রয় হবে।
নতুন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিজস্ব জনবল দিয়ে টোল আদায় ও অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
ওআ/কেবি
খবরটি শেয়ার করুন