শনিবার, ১৮ই অক্টোবর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৩রা কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** ত্রিপুরায় পিটুনিতে নিহত তিন বাংলাদেশিকে ‘চোরাকারবারি’ বলল ভারত *** জাতীয়ভাবে লালন উৎসব উদযাপন অব্যাহত থাকবে: মোস্তফা সরয়ার ফারুকী *** নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনায় বসার প্রধান উপদেষ্টার আহ্বানে রাজি বিএনপি *** জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করার যে ব্যাখ্যা দিল এনসিপি *** হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া *** স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র থাকছে জুলাই সনদে, স্পষ্ট হলো নোট অব ডিসেন্ট *** আন্দোলনের অগ্রদূতদের অংশগ্রহণ ছাড়া জুলাই সনদ অর্থহীন: মঈন খান *** জুলাই সনদ স্বাক্ষর বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে নতুন অধ্যায়ের সূচনা: মির্জা ফখরুল *** জুলাই সনদ বাস্তবায়নে বিলম্ব হলে জাতির সঙ্গে গাদ্দারি হবে: তাহের *** জুলাই যোদ্ধাদের ওপর লাঠিচার্জ, টিয়ার শেল, রাবার বুলেট নিক্ষেপ প্রসঙ্গে যা বললেন সারজিস

উত্তরাঞ্চলে বাড়ছে শীতের প্রকোপ, কমছে তাপমাত্রা

নিউজ ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ১০:০৪ পূর্বাহ্ন, ২০শে নভেম্বর ২০২৪

#

ছবি : সংগৃহীত

উত্তরের হিমালয়-কাঞ্চনজঙ্ঘা থেকে প্রবাহিত হিম বাতাস বাড়াচ্ছে শীতের পরশ। পঞ্চগড় জেলায় গত কয়েকদিন ধরেই তাপমাত্রা রেকর্ড হচ্ছে ১৬ ডিগ্রির নিচে।

বুধবার (২০শে নভেম্বর) ভোর ৬টায় এ জেলায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৫ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস।

এদিন ভোর থেকে দেখা যায়, হালকা কুয়াশা ভেদ করে ছড়াচ্ছে সূর্যের আলো। শীতের পরশ ছড়াচ্ছে উত্তরাঞ্চলের এ জেলার জনপদে। অগ্রহায়ণ মাসের প্রথম সপ্তাহেই তাপমাত্রা কমে শীতের মাত্রাটা কিছুটা বেড়েছে। এমন শীতের মধ্যে ভোর থেকেই কর্মব্যস্ততা দেখা যায় বিভিন্ন শ্রমজীবী মানুষদের মাঝে। দিনমজুর, পাথর ও চা শ্রমিক, ভ্যানচালক কাজে বেরিয়েছেন সকাল সকাল। নবান্নের ধান ক্ষেতে ছুটছেন কৃষকরা। ধান কাটা ও মাড়াই নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন ঘরের কৃষাণীরাও।

আরো পড়ুন : রাতে শীত বাড়বে রংপুরে, সারাদেশের তাপমাত্রা যেমন থাকবে

স্থানীয়রা জানান, বাংলা সনের অগ্রহায়ণ মাস পড়েছে। এমন সময়ে বিকাল গড়ালেই সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত শীত অনুভব হয়। দিন দিন তাপমাত্রা কমতে থাকায় বাড়তে শুরু করেছে শীতের অনুভূতি। সন্ধ্যার পরেও গায়ে জড়াতে হচ্ছে শীতের কাপড়। রাতে কম্বল ও কাঁথা নিতে হচ্ছে। তবে সকাল ১০টা থেকে বিকেল পর্যন্ত এখনো বেশ গরম থাকছে। বিশেষ করে উত্তরের জেলাটি বরফের পাহাড় হিমালয়-কাঞ্চনজঙ্ঘার বিধৌত এলাকা হওয়ায় এখানে সবার আগে শীত নামে। ডিসেম্বর ও জানুয়ারি (পৌষ-মাঘ) পর্যন্ত শীতের দাপট বেশি থাকে।

এদিকে এখনো সেভাবে শীত না পড়ায় দিনে গরম ও রাতে হালকা ঠাণ্ডা অনুভব হওয়ার কারণে বেড়েছে শীতজনিত বিভিন্ন রোগব্যাধি। পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে শিশু ও বয়স্করা সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে অনেক রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন।

এস/ আই.কে.জে/ 

আবহাওয়া অফিস

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন

Footer Up 970x250