রবিবার, ১৯শে অক্টোবর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৪ঠা কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** পুঁজিবাজার চাঙা করতে আইসিবিকে ১০০০ কোটি টাকা দেওয়ার পরিকল্পনা *** অগ্নিনির্বাপণে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে কাজ শুরু হয়েছে, দাবি উপদেষ্টার *** নভেম্বর থেকে সেন্ট মার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকেরা *** দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোতে নিরাপত্তা জোরদার করেছে পুলিশ *** ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রের হুমকির পর ভারতকে পারমাণবিক বোমার ভয় দেখালেন আসিম মুনির *** এনসিপি শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে: হাসনাত আবদুল্লাহ *** দুটি বুলেটপ্রুফ গাড়ি কেনার অনুমতি পেল বিএনপি, অপেক্ষায় আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স *** আ. লীগ ফিরলে শেখ হাসিনার পা ধরেও মাফ পাবেন না: রাশেদ খান *** ৫ শতাংশ বাড়িভাড়া ভাতা প্রত্যাখ্যান, ভুখা মিছিল ৩টায় *** তালেবান শাসকদের অবশ্যই ভারত–সমর্থিত জঙ্গিগোষ্ঠীকে দমন করতে হবে: পাকিস্তানি সেনাপ্রধান

গরমে পোষা প্রাণীদের জন্য পানি ও খাবারের ব্যবস্থার নির্দেশ জবি উপাচার্যের

নিউজ ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৪:৪৪ অপরাহ্ন, ২২শে এপ্রিল ২০২৪

#

ছবি: সংগৃহীত

তীব্র দাবদাহে গত এক সপ্তাহ অনলাইনে ক্লাস নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। এতে করে বন্ধ থাকবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যান্টিন।

তাই খাদ্য সংকটে থাকা ক্যাম্পাসে থাকা কুকুর-বিড়ালের জন্য প্রতিদিন খাবারের ব্যবস্থা করতে নির্দেশ দিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম। এর আগে,ঈদের ছুটিতেও কুকুর ও বিড়ালের জন্য প্রতিদিন খাবারের ব্যবস্থা করা হয়।

সোমবার (২২শে এপ্রিল) বিষয়টি গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন জবির নিরাপত্তা শাখার কর্মকর্তা ডেপুটি রেজিস্ট্রার মো. শাহাদাৎ হোসেন তুষার।

তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, সম্প্রতি রোজার ঈদের ছুটিতে জবির ক্যান্টিন বন্ধ হয়ে যায়। ক্যান্টিনের উচ্ছিষ্ট খাবার কুকুর-বিড়াল খেত। তাই ছুটির সময় কুকুর-বিড়ালের জন্য জবি ভিসি প্রতিদিন খাবারের ব্যবস্থা করতে বলেছিলেন। তাই আমরা সে সময় প্রতিদিন কুকুরের জন্য খাবার দিয়েছি। তীব্র তাপমাত্রার কারণে অনলাইনে ক্লাস নেওয়ার সিদ্ধান্তে এখন আবার ক্যান্টিন বন্ধ থাকবে। তাই জবি ভিসি পুনরায় ক্যাস্পাসের কুকুর ও বিড়ালের জন্য খাবার দিতে নির্দেশ দিয়েছেন।

আরো পড়ুন: সহকারী শিক্ষক নিয়োগ: তৃতীয় ধাপের সংশোধিত ফল প্রকাশ

নিরাপত্তাকর্মী নুর ইসলাস প্রতিদিন এই খাবার কেনেন। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ক্যাম্পাসে ২৫-৩০টির মতো কুকুর আছে। ওদের জন্য প্রতিদিন মুরগির গিলা, কলিজা, পা ও চামড়া কেনা হয়। ওরা ভাত খেতে চায় না। ওগুলোই খায়। প্রতিদিন সকালে ও বিকেলে খাবার কিনে আনি। ১৫০-২০০ টাকার খাবার কেনা হয় প্রতিদিন। আমি খাবার নিয়ে এলেই পেছনে পেছনে সব কুকুর চলে আসে। ওদের জন্য কয়েকটি স্থানে পানির ব্যবস্থাও করা হয়েছে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম গণমাধ্যমকে বলেন, তীব্র গরমে অনলাইনে ক্লাস নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ক্যান্টিন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ক্যাম্পাসে থাকা কুকুর-বিড়ালগুলো খাবার পায় না। তাই তাদের জন্য খাবারের ব্যবস্থা করতে বলেছি। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মতো ওই প্রাণীদেরও ক্যাম্পাস এটি।

এইচআ/ 

খাদ্য গরম পোষা প্রাণী

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন

Footer Up 970x250