সোমবার, ৮ই জুলাই ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
২৩শে আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আজ ক্ষমা করে সুখে থাকার দিন

লাইফস্টাইল ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৪:১২ অপরাহ্ন, ৭ই অক্টোবর ২০২৩

#

প্রতীকী ছবি

ক্ষমা করা একটি মহৎ গুণ। কাউকে ক্ষমা করার মাঝেও কিন্তু সুখ থাকে। ৭ অক্টোবর ‘জাতীয় ক্ষমা ও সুখ দিবস’। ক্ষমা করা ও সবার সঙ্গে সুখ উদযাপনের দিন এটি।

প্রতিবছর এই দিনে নিজের মধ্যে জমিয়ে রাখা রাগ, ক্ষোভ, অভিমান ভুলে অপরকে ক্ষমা করে সুখী হওয়ার পন্থা অবলম্বনের রেওয়াজ রয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। ক্ষমা করে সুখী হওয়ার এ দিবস পালনের যৌথভাবে প্রথম উদ্যোগ নিয়েছিলেন রবার্ট মোয়ার্স নামে এক ব্যক্তি ও ওয়ার্ল্ডওয়াইড ফরগিভনেস অ্যালায়েন্স।

মানুষের পরস্পরকে ভালোবাসার ক্ষমতা অর্জনে ক্ষমা একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, এমন ধারণা থেকে এ দিবসের প্রচলন করা হয়। এই দিনটি মানুষকে আরও বেশি প্রেমময়, দয়ালু ও অতীতের আঘাতের জন্য অন্যদের ক্ষমা করে কাছে টানতে উৎসাহিত করে।

দিবসটির উদ্দেশ্য হলো ক্ষতিগ্রস্ত সম্পর্ককে সারিয়ে তোলা এবং ব্যক্তি স্বাধীনতার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। একইসঙ্গে ক্ষমা, শান্তি, আনন্দ ও ভালোবাসার বিষয়গুলো বুঝতে সবাইকে উৎসাহিত করাই এ দিবস পালনের অন্যতম উদ্দেশ্য।

গবেষণায় দেখা গেছে, যারা ক্ষোভ বা সম্পর্কের তিক্ততা ধরে রাখেন, তাদের তুলনায় যারা ক্ষমার অভ্যাস করেন, তারা বেশি সুখী হতে পারেন। ক্ষমা করার উল্লেখযোগ্য উপকারী দিকগুলো হলো—উন্নত মানসিক স্বাস্থ্য, চাপ ও উদ্বেগ হ্রাস, বিষণ্নতার লক্ষণ কমা, নিম্ন রক্তচাপ, একটি শক্তিশালী ইমিউন সিস্টেমসহ (রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা) অনেক কিছু।

ক্ষমা করে সুখী হওয়ার এ দিবস অন্যদের সঙ্গে নিজের সম্পর্ক নিয়ে কাজ করার আদর্শ সুযোগ এনে দেয়। যা দীর্ঘমেয়াদে বিপুল স্বাধীনতা ও সুখ বয়ে আনতে পারে। ক্ষমায় সুখ বেছে নেওয়ার দিবসটি বিভিন্ন উপায়ে উদযাপন করা যেতে পারে।

ওআ/


ক্ষমা

খবরটি শেয়ার করুন