বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার আষাঢ় কবিতায় বলেছেন “নীল নবঘনে আষাঢ়গগনে তিল ঠাঁই আর নাহি রে।/ওগো, আজ তোরা যাস নে ঘরের বাহিরে”। আমাদের জীবনে বর্ষার প্রভাব আছে। গ্রীষ্মের তপ্ত জীবনকে সতেজ করে বর্ষা। শুধু জীবন নয় প্রকৃতিকেও করে তোলে সজীব। বাংলার ষড়ঋতুতে বর্ষার দৃশ্যমানতা স্পষ্ট। যদিও এখন বর্ষায় আগের মতো বৃষ্টি হয় না। আজ আষাঢ়ের তৃতীয় দিন। প্রথম দিনটি ছিল বৃষ্টিহীন, তপ্ত মরুভূমির ন্যায় প্রাণ ওষ্ঠাগত হওয়ার মতো উষ্ণ। দ্বিতীয় দিনে দেখা মিলল বৃষ্টির। সাথে তুমুল বজ্রপাত। তাতে কী! বৃষ্টির আবেদন তো তাতে কমেনি। ভাবুক কবির মনে ঠিকই দোলা দিয়ে গেছে। অষ্টদশী নারী গুনগুন গান গেয়ে স্বপ্নের ডানা মেলে দিয়েছে দিগন্ত জুড়ে।
আর এমনই দিনে প্রাণভারে শোনার জন্য গীতিকবি খোকন কুমার রায় রচনা করেছেন বৃষ্টির গান “ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি আকাশে ঝলক/ তোমার ওই রূপে চেয়ে থাকি অপলক”।
“ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি” শিরোনামের খোকন কুমার রায় রচিত গানটির সুর করেছেন অরুণ চৌধুরী। কন্ঠ দিয়েছেন শিল্পী কৃতি রঞ্জন রায়। ভিডিওতে অভিনয় করেছেন উম্মে হাবিবা ও রকি খান।
বৃষ্টি নামলেই শুনুন গানটি!!!
আই. কে. জে/