শুক্রবার, ১৭ই অক্টোবর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২রা কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ দাবি মেনে সনদের অঙ্গীকারনামায় জরুরি সংশোধন আনল কমিশন *** ডাকসু–জাকসু–চাকসুর পর রাকসুতেও শিবিরের জয় *** রাকসুতে ২৩ পদের মধ্যে ২০টিতেই শিবিরের জয় *** দুই দাবিতে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মঞ্চে অবস্থান ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ *** রাকসুতে ভিপি-এজিএসে শিবির, জিএস আধিপত্যবিরোধী ঐক্যের জয় *** রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে ছেঁউড়িয়ায় লালন স্মরণোৎসব শুরু হচ্ছে আজ *** জুলাই সনদ স্বাক্ষরের অপেক্ষা *** ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তরের মানুষ... *** সব গণমাধ্যমকে জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার *** ‘লং মার্চ টু যমুনা’ স্থগিত, নতুন কর্মসূচি দিলেন শিক্ষকরা

বাজেট কী ও কেন

নিজস্ব প্রতিবেদক

🕒 প্রকাশ: ০৫:৫৫ অপরাহ্ন, ১লা জুন ২০২৩

#

ছবি: সংগৃহীত

একটি অর্থবছরে সরকারের অনুমিত আয় এবং ব্যয়ের হিসাবই হলো বাজেট। একটি দেশের নির্বাচিত সরকারকে দেশের যখন দায়িত্ব দেওয়া হয়, তখন সরকার আগাম কিছু পরিকল্পনা করে দেশের ভবিষ্যত নির্ধারণ করে। যেটি আসলে বাজেটের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ রুপ পেয়ে থাকে। একটি নির্দিষ্ট বছরে কোথায় কত টাকা ব্যয় হবে, সেই পরিকল্পনার নামকেও বাজেট বলা হয়ে থাকে।

জাতীয় বাজেটের মূল অংশ দুটি। প্রথম অংশ রাজস্ব আদায় সংক্রান্ত। এই অংশে সরকারের রাজস্ব ব্যবস্থা ও আদায় সংক্রান্ত প্রস্তবসমূহ থাকে, দ্বিতীয় অংশে থাকে সরকারি ব্যয়ের প্রস্তাবসমূহ। প্রতি বছর একটি আইনপ্রস্তাব বা 'বিল' আকারে জাতীয় বাজেট জাতীয় সংসদে উত্থাপন করা হয়। একে বলা হয় অর্থ বিল। সংসদ সদস্যরা অনুমোদনের পর এটি আইনে পরিণত হয়। বাংলাদেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড রাজস্ব প্রস্তাবসমূহ প্রণয়ন করে এবং অর্থ বিভাগ ব্যয় প্রস্তাবসমূহ প্রণয়ন করে।

>> বাজেট কেন

উৎপাদন, উন্নয়ন ও কল্যাণ—একটি দেশের বাজেটের মূলত এই তিনটি প্রধান লক্ষ্য থাকে। এছাড়া নানা প্রাসঙ্গিক বিষয় নিয়ে দেওয়া বাজেটের মাধ্যমে একটি দেশের উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা থাকে। সেইসঙ্গে  প্রচেষ্টা থাকে উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার। সব মিলিয়ে সবার কল্যাণ সাধনের চেষ্টা অব্যাহত থাকে।

যে কোনো বাজেটের দুটি দিক থাকে। এর মধ্যে একটি হচ্ছে ফিস্ক্যাল দিক আর একটি মনিটারি দিক। বাজেটে দেশের অর্থনীতির প্রায় সব দিকই বিবেচনায় নিতে হয়।

বাজেটের মূল লক্ষ্য থাকে কয়েকটি। যেমন—জিডিপি প্রবৃদ্ধি কতটা অর্জিত হবে, মূল্যস্ফীতি কীভাবে সহনীয় পর্যায়ে রাখা যাবে, বাজেট ঘাটতি কীভাবে কমিয়ে আনা যাবে এবং দারিদ্র্যবিমোচন কীভাবে সম্ভব হবে।

আরো পড়ুন: বিদেশ থেকে ১১৭ গ্রামের বেশি সোনার বার আনা যাবে না

বাংলাদেশের বাজেট প্রণয়ন করা হয় ১২ মাসের জন্য যা চলতি বছরের ১ জুলাই থেকে পরবর্তী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত কার্যকর থাকে। প্রতি বছর জুন মাসে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের বাজেট অধিবেশনে সরকারের পক্ষে অর্থমন্ত্রী বাজেট বিল পেশ করেন। এর আগে এই বাজেট বিল ক্যাবিনেট সভায় বিবেচনা ও অনুমোদন করা হয়।

এম এইচ ডি/

বাজেট মূল্যস্ফীতি

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন

Footer Up 970x250