শুক্রবার, ১০ই অক্টোবর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২৪শে আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** সেফ এক্সিটকে সন্দেহের চোখে দেখছে বিএনপি, বিব্রত কোনো কোনো উপদেষ্টা *** থেমেছে ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান–কামানের গর্জন, ২ বছর পর শান্তির ঘুমে গাজাবাসী *** জামায়াতে ৪৩ শতাংশ নারী—এটা খুশির খবর, কিন্তু তাদের দেখা যায় না: শারমীন মুরশিদ *** তহবিলসংকটের কারণে এক-চতুর্থাংশ শান্তিরক্ষী কমাচ্ছে জাতিসংঘ *** খালেদা জিয়ার সেফ এক্সিটের দরকার পড়েনি: রিজভী *** পক্ষপাতের জন্য গণমাধ্যম মালিক-সম্পাদকদের ক্ষমা চাওয়া উচিত: উপদেষ্টা মাহফুজ *** শাপলা না দিলে ধানের শীষ বাতিল করতে হবে: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী *** শহিদুল আলমসহ নৌবহর থেকে আটক ব্যক্তিদের কারাগারে বন্দী করেছে ইসরায়েল *** সরিয়ে নেওয়া হলো এনবিআরের সদস্য সেই বেলাল চৌধুরীকে *** গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তুতি শুরু করেছে ইসরায়েল

‘৫৫ কেজি সোনা গায়েবে অপরাধী যেই হোক ছাড় পাবে না’

নিউজ ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৫:৫৬ অপরাহ্ন, ৭ই সেপ্টেম্বর ২০২৩

#

ছবি: সংগৃহীত

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টমস হাউজের গুদাম থেকে ৫৫ কেজি সোনা স্বর্ণ চুরির ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে বিমানবন্দরের কাস্টমসের বাইরের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করছে গোয়েন্দা পুলিশ। সেখান থেকে ফুটেজ গায়েব করা হয়েছে কী না তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান সংস্থাটির অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

হারুন বলেন, বদলি হওয়া ও বদলি হয়ে আসা এবং আগে পরে যারাই সেখানে যাতায়াত করেছেন তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

তিনি বলেন, প্রথমে পত্রপত্রিকাতে সংবাদ প্রকাশের পরই আমরা ৫৫ কেজি সোনা গায়েবের তথ্য পাই। মামলা হওয়ার পর থানা পুলিশ তদন্ত করছিল। আমরাও ছায়া তদন্ত করছিলাম। পরবর্তীতে মামলার তদন্ত ভার ডিবি পায়। কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে আমরা অনুরোধ করেছি- যারা গোডাউনের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন তাদের আমরা জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাই। এর প্রেক্ষিতে আটজনকে আমাদের কাছে পাঠানো হয়েছে। তাদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এর মধ্যে চারজন্য সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা, চারজন সিপাহী।

হারুন বলেন, আসলে বিমানবন্দরের মতো জায়গায়, যেখানে কঠোর নিরাপত্তা, সেখান থেকে সোনা গায়েবের ঘটনাটি আমরা বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছি। নিয়মানুযায়ী যারা বদলি হবেন আর নতুন যারা আসবেন তাদের কাছে সব কিছু বুঝিয়ে দেবেন পুরাতনরা। সেখানে কারা কারা গেছেন, অন্য কারো যোগাযোগ ছিল কী না, দায়িত্ব হস্তান্তরে কোনো সমস্যা ছিল কী না, সিসিটিভি লাগানো ছিল কী না, নষ্ট ছিল কী না। সন্দেহভাজনদের আমরা জিজ্ঞাসাবাদের আওতায় নিয়ে আসবো।

তিনি বলেন, যারা দায়িত্বে ছিলেন ও নতুন দায়িত্বে বদলি হয়ে এসেছেন সবাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। সব কিছু বিচার বিশ্লেষণ করলে বোঝা যাবে। প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক যে বিমানবন্দরের মতো একটা জায়গায় এতোগুলো সোনা চুরি হয়ে গেলো, অথচ কেউ কিছু জানবে না?

আর.এইচ / আই.কে.জে/

মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন

Footer Up 970x250