বুধবার, ২৩শে জুলাই ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৭ই শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য’ সংহত করতে ৪ দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক *** লিটন দাস জয় উৎসর্গ করলেন নিহতদের স্মরণে *** সহজ ম্যাচ কঠিন করে জিতে সিরিজ বাংলাদেশের *** বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের সব দাবি যৌক্তিক বলে মনে করে সরকার *** বিএনপি-জামায়াতসহ চার দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা *** প্রধানমন্ত্রী দলীয় প্রধান হতে পারবেন না—এই দাবির যৌক্তিকতা নেই: সালাহউদ্দিন *** আখের চিনি দিয়ে ‘ট্রাম্প ভার্সন’ বাজারে আনছে কোকা-কোলা *** বিমান বিধ্বস্তে হতাহতদের সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে সরকার: প্রেস উইং *** ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার উন্নতি, ফিরেছেন বাসায় *** জাকেরের ফিফটিতে পাকিস্তানকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিল বাংলাদেশ

আমেরিকায় যেভাবে আলোচনায় চীনের প্রেসিডেন্টের মেয়ে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৬:০৬ অপরাহ্ন, ৩১শে মে ২০২৫

#

শি মিং জে ও প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। ছবি: সংগৃহীত

চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের একমাত্র সন্তান কন্যা সি মিং জে। আমেরিকা থেকে হঠাৎ করে তাকে বহিষ্কারের দাবি উঠেছে। তিনি নাকি এখন ম্যাসাচুসেটসে থাকেন। পড়াশোনা করেছেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। খবর এনডিটিভির।

সি মিং জের বহিষ্কারের দাবিতে সরব হয়েছেন আমেরিকার কট্টর-ডানপন্থী ভাষ্যকার লরা লুমার। এ দাবি এমন এক সময়ে উঠেছে, যখন আমেরিকার অভিবাসন নীতি ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর স্বায়ত্তশাসন নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনি লড়াই চলছে।

লুমার এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, ‘সি চিন পিংয়ের কন্যাকে বহিষ্কার করুন! তিনি ম্যাসাচুসেটসে থাকেন এবং হার্ভার্ডে পড়াশোনা করেছেন! সূত্র মারফত আমি জেনেছি, সিসিপির (চীনা কমিউনিস্ট পার্টি) পিএলএ (পিপলস লিবারেশন আর্মি) গার্ডরা ম্যাসাচুসেটসের আমেরিকান মাটিতে তাকে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা দেয়!’

লুমার তার এ দাবির সপক্ষে কোনো প্রমাণ হাজির করেননি বা তার সূত্রের নামও উল্লেখ করেননি। তিনি পোস্টে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পসহ বর্তমান আমেরিকান প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ট্যাগ করেছেন।

চীনা প্রেসিডেন্টের কন্যা সি মিং জে এখনো আমেরিকায় আছেন—এমন কোনো প্রকাশ্য প্রমাণ নেই। ২০১৫ সালে দ্য নিউ ইয়র্কার পত্রিকা জানিয়েছিল, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০১৪ সালে মনোবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের পর সি মিং জে চীনে ফিরে গেছেন। এরপর থেকে অনেকটাই নিভৃত জীবনযাপন করছেন তিনি।

লুমার এ ধরনের দাবি এমন এক সময়ে তুললেন, যখন ট্রাম্প প্রশাসন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ভর্তির ক্ষেত্রে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছে। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টির বিরুদ্ধে ইহুদি বিদ্বেষ প্রচার ও চীনা কমিউনিস্ট পার্টিকে সহযোগিতার অভিযোগ এনেছে। যেখানে হার্ভার্ডের আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের প্রায় ২০ শতাংশই চীনা নাগরিক।

এইচ.এস/

সি চিন পিং

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন