শনিবার, ২রা আগস্ট ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১৮ই শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** আমেরিকার বাজারে শুল্ক কমেছে, বাংলাদেশে স্বস্তি *** ফল দেখলেই বুঝবেন, কাজটা ঠিক হয়েছে কী না: খলিলুর রহমান *** ইনার হুইল ক্লাবের উদ্যোগে দরিদ্র ছাত্রীদের জরায়ুমুখের ক্যানসার প্রতিরোধে টিকা দান *** চোরা শিকার রুখতে গন্ডারের শিংয়ে তেজস্ক্রিয় পদার্থ! *** দ্বিজাতিতত্ত্বের কবর দিয়েই বাংলাদেশের জন্ম, এখানে সাম্প্রদায়িকতার জায়গা নেই: জেড আই খান পান্না *** বাংলাদেশের জন্য পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করল আমেরিকা *** জিম্বাবুয়েকে বিধ্বস্ত করে ফাইনালে বাংলাদেশ *** মেসির কারণেই সেদিন চুপ ছিলেন উরুগুয়ের ফুটবলার *** সাংবাদিক হত্যা মামলার আসামি চেয়ারম্যান পদ ফিরে পাওয়ায় বকশীগঞ্জে বিক্ষোভ *** গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে চূড়ান্ত ভর্তি শুরু ৩রা আগস্ট

অর্থ পাচার : সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক

🕒 প্রকাশ: ১২:৫৩ অপরাহ্ন, ২রা সেপ্টেম্বর ২০২৪

#

ছবি - সংগৃহীত

৩০ কোটি ৩৫ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ৩৬ কোটি ৯১ লাখ টাকার সম্পদের বিবরণী দুদকের কাছে গোপনের অভিযোগে সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক এম শামসুদ্দোহা খন্দকার ও তার স্ত্রী ফেরদৌসী সুলতানা খন্দকারের বিরুদ্ধে মামলা গ্রহণ করেছেন ঢাকার একটি আদালত। আজ সোমবার (২রা সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আশ-শামস জগলুল হোসেন মামলার নথিপত্র যাচাই-বাছাই শেষে এ আদেশ দেন।

দুদকের তদন্তে বলা হয়েছে, এই দম্পতি ৬২ কোটি ৩৪ লাখ টাকা পাচার করেছেন।

মামলায় এই দম্পতির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানির জন্য ৩০শে অক্টোবর দিন ধার্য করেছেন বিচারক।

দুদকের সহকারী পরিচালক ও এই মামলা দুটির তদন্ত কর্মকর্তা খোরশেদ আলম গত ২রা জুলাই শামসুদ্দোহা ও ফেরদৌসিকে অভিযুক্ত করে দুটি চার্জশিট দাখিল করেন।

২০১৯ সালের ২১শে নভেম্বর সামসুদ্দোহা ও ফেরদৌসির বিরুদ্ধে সম্পদের তথ্য গোপন এবং অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুটি পৃথক মামলা করেন দুদকের উপ-পরিচালক শাহিন মমতাজ।

দুটি চার্জশিটের একটিতে বলা হয়, শামসুদ্দোহা অবৈধভাবে ২ কোটি ৮৭ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন এবং ৮ কোটি ৪৪ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন।

দুদক কর্মকর্তা খোরশেদ অপর চার্জশিটে উল্লেখ করেছেন, ফেরদৌসী জ্ঞাত আয়ের উৎসের বাইরে ২৭ কোটি ৪৮ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন এবং ২৮ কোটি ৪৭ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন।

শামসুদ্দোহা তার স্ত্রীকে অবৈধ সম্পদ অর্জনে সহায়তা করেছিলেন বলে উল্লেখ করেছেন তদন্ত কর্মকর্তা।

মামলার তদন্ত প্রতিবেদন অনুসারে, ১৯৮৬ সালের ২৮শে আগস্ট সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন শামসুদ্দোহা। তিনি ২০১১ সালে অতিরিক্ত আইজিপি হন এবং ওই বছরের ১লা সেপ্টেম্বর থেকে ২০১৫ সালের ২৮শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান ছিলেন।

আই.কে.জে/

অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন