শনিবার, ১১ই অক্টোবর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২৫শে আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চনকে নিয়ে গুজব, যা বললেন ছেলে জয় *** ফ্যাসিস্ট বুদ্ধিজীবীরা সব সময় ধর্ম পালনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহের চেষ্টা করেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা *** বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি প্রদর্শনসংক্রান্ত অনুচ্ছেদ সংবিধান থেকে বিলুপ্তি চায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন *** ‘কারা লুঙ্গি তুলে চেক করে মানুষ মেরেছে, তা সবারই জানা’ *** শান্তিতে নোবেলজয়ী মারিয়া মাচাদোকে অভিনন্দন জানালেন ড. ইউনূস *** শনিবার ভোরে দেশে ফিরছেন শহিদুল আলম *** ইসরায়েল থেকে মুক্ত শহিদুল আলম এখন তুরস্কে *** স্বামী নিখোঁজের পর দেবরের সঙ্গে বিয়ে, পরের দিনই হাজির স্বামী! *** সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠীর শরৎ উৎসব স্থগিত নিয়ে যা জানাল চারুকলা অনুষদ *** গাজায় যুদ্ধবিরতি ‘কার্যকর’, নিজ এলাকায় ফিরছেন ফিলিস্তিনিরা, সরছেন ইসরায়েলি সেনারা

১৬ বছর ধরে কিছুই খান না এই তরুণী!

নিউজ ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ১১:১৪ অপরাহ্ন, ১৫ই মে ২০২৪

#

ছবি : সংগৃহীত

বেশিরভাগ মানুষই কিছু না খেয়ে বড়জোর কয়েক ঘণ্টা টিকতে পারেন। কিন্তু মুলুওয়ার্ক আমবাউ সেখানে অন্য সবার চেয়ে আলাদা। ১৬ বছর ধরে কোনো খাবারই মুখে তোলেন না তিনি; এমনকি পানিও না। কিন্তু তার পরও দিব্যি সুস্থ আছেন ২৬-এর এই তরুণী। করছেন স্বাভাবিক জীবনযাপন!

আমবাউ একজন ইথিওপিয়ান। তিনি জানিয়েছেন, যখন তার বয়স ১০ বছর তখন থেকে তিনি সব ধরনের খাবার পরিহার করেছেন।

অপ্রত্যাশিতভাবে তার ক্ষুধা চলে গেছে। খাওয়া-দাওয়া না করলেও অন্যদের মতোই স্বাভাবিক জীবনযাপন করছেন তিনি। শুধু তাই নয়, তার স্বাস্থ্যও ভালো আছে এবং রান্নাবান্না করাসহ দৈনন্দিন অন্যান্য কাজকর্ম করার মতো যথেষ্ট শক্তিও তার আছে।

জানা গেছে, আমবাউয়ের এমন ‘অদ্ভুত’ দাবির পর তার বিভিন্ন মেডিকেল টেস্ট করানো হয়েছে। কিন্তু সে সবের কোনোটিতেই এটা নিশ্চিত হওয়া যায়নি তিনি আসলে সত্যি বলছেন নাকি মিথ্যা।

আরো পড়ুন : ১৬ ঘণ্টা গাছ জড়িয়ে ধরে নারীর বিশ্বরেকর্ড!

ইথিওপিয়ার রাজধানী আদ্দিস আবাবার হাসপাতালেও আমবাউয়ের শারীরিক পরীক্ষা করা হয়েছে। সেখানেও চিকিৎসকরা পরীক্ষার সময় খাবারের কোনো অস্তিত্ব পাননি।

আমবাউ জানান, তিনি এখনো মনে করতে পারেন শেষ কবে তিনি খাবার মুখে তুলেছিলেন। তিনি বলেন, সর্বশেষ আমি লাল মসুর ডালের সঙ্গে ইঞ্জেরা খেয়েছিলাম। এটি ইথিওপিয়ার একটি সাধারণ খাবার। এরপর আমার ক্ষুধা চিরতরে চলে যায়।

তিনি জানান, প্রথম দিকে পরিবারকে তিনি মিথ্যা বলতেন যে তিনি খেয়েছেন। একপর্যায়ে সত্যিটা বলে দেন। আমবাউ বলেন, পরিবারের লোকজন আমাকে সকালে নাশতা খেতে এবং স্কুলে যেতে বলত। আমি বলতাম খেয়েছি, কিন্তু আসলে ভান করতাম। আমি আসলে ক্ষুধা-তৃষ্ণা সব হারিয়ে ফেলেছিলাম। 

সূত্র: অডিটি সেন্ট্রাল।

এস/ আই.কে.জে/

তরুণী মেডিকেল টেস্ট

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন

Footer Up 970x250