সোমবার, ২৩শে ডিসেম্বর ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
৯ই পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** নারী ক্রিকেটার হিসেবে সেঞ্চুরি করে ইতিহাসের পাতায় জ্যোতি *** যে কোনো মূল্যে তৃণমূলের নাগরিক সেবা ফিরিয়ে আনতে হবে *** জানুয়ারির শুরুতে বিস্তৃত হবে শৈত্যপ্রবাহ *** ইলন মাস্ক কি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন? যা জানালেন ট্রাম্প *** বীর মুক্তিযোদ্ধাকে হেনস্তার ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা *** পরিবেশবান্ধব কারখানার সনদ পেলো আরও ২ প্রতিষ্ঠান *** সাড়ে তিন ঘণ্টায় ঢাকা: স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে খুলনাবাসীর *** সালমান-আনিসুলসহ ৮ জন নতুন মামলায় গ্রেফতার *** শেখ হাসিনাকে ফেরাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা *** বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠন

গুগল প্রধান একসঙ্গে ২০টির বেশি ফোন ব্যবহার করেন!

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ১০:৪৬ অপরাহ্ন, ১৯শে ফেব্রুয়ারি ২০২৪

#

ছবি : সংগৃহীত

প্রযুক্তির নিত্যনতুন ছোঁয়ায় বদলে গেছে আমাদের জীবন। যার ফলে স্মার্টফোন এবং প্রযুক্তির ব্যবহার না করে এক মুহূর্ত থাকতে পারে না মানুষ। তবে, প্রযুক্তি বা স্মার্টফোন ব্যবহার ততক্ষণই ভালো যতক্ষণ মানুষ এটিকে ভালো কাজে ব্যবহার করে। আর এই সম্পর্কে গুগলের সিইও সুন্দর পিচাই তার একটি সাক্ষাৎকারে বেশ কিছু তথ্য দিয়েছেন।  যদিও এই সাক্ষাৎকারটি ২০২১ সালের। তবুও, এটি বর্তমান সময়েও যথেষ্ট প্রাসঙ্গিক। 

সুন্দর পিচাই বলেন, তিনি বিভিন্ন কারণে ২০টির বেশি ফোন ব্যবহার করে থাকেন। বর্তমানে যেখানে মানুষের জন্য একটি বা দুটি স্মার্টফোন পরিচালনা করাই কঠিন হয়ে পড়ে, সেখানে সুন্দর ২০টিরও বেশি স্মার্টফোন ব্যবহার কেন করেন সেই প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান,গুগলের সমস্ত ফিচারগুলো পরীক্ষা করার জন্য তাকে এটি করতে হয়।

আরো পড়ুন : প্রথমবারের মতো গ্রহাণুতে পানির অস্তিত্ব শনাক্ত

তিনি আরো জানান, তিনি তার অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা বজায় রাখতে ঘন ঘন পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করেন না। বরং তিনি অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য টুফ্যাক্টর অথেন্টিকেশনের উপর নির্ভর করেন। অর্থাৎ তিনি আধুনিক নিরাপত্তা পদ্ধতি ব্যবহার করে নিজের অ্যাকাউন্ট নিরাপদে রাখেন।

এছাড়াও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অর্থাৎ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটি মানুষের তৈরি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার। বর্তমানে যার দ্বারা একাধিক সৃজনশীল কাজ করা সম্ভব।

স্ক্রিন টাইম সম্পর্কে পিচাই বলেন, শিশুদের স্ক্রিনটাইম ব্যবহারের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়মের বদলে নিজেদেরই ব্যক্তিগত সময়সীমা নির্ধারণ করতে দেওয়া উচিত। তার মতে নতুন প্রজন্মকে প্রযুক্তির সাথেই চলতে হবে। কারণ, এটি বর্তমান জীবনের একটি বড় অংশ। তাই তাদের প্রথম থেকেই প্রযুক্তি শিখতে হবে এবং গ্রহণও করতে হবে। আর এই জন্যই শিশুদের নিজেকেই এর সময়সীমা সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।

এস/ আই.কে.জে/ 

স্মার্টফোন গুগল প্রধান

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন