মঙ্গলবার, ১৮ই নভেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৪ঠা অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** শেখ হাসিনার বিচার ‘সুষ্ঠু ও ন্যায়সংগত কোনোটিই হয়নি’: অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল *** শেখ হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া সমালোচনামুক্ত নয়: ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ *** শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজায় অসন্তোষ প্রকাশ করল জাতিসংঘের ওএইচসিএইচআর *** মতিউর রহমান চৌধুরী এখনো কেন ছদ্মনামে লেখেন, যা জানা গেল *** শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রায় প্রমাণ করে, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নন: প্রধান উপদেষ্টা *** যে কারণে চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের শাস্তি কম *** এপস্টেইনের নথি প্রকাশের পক্ষে হঠাৎ কেন অবস্থান নিলেন ট্রাম্প *** সাংবাদিক খাসোগি হত্যার পর প্রথম যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন সৌদি যুবরাজ *** লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা *** অর্থ উপদেষ্টার নামে ভুয়া ভিডিও

মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কী করবেন

লাইফস্টাইল ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৬:২৯ অপরাহ্ন, ১৮ই জুলাই ২০২৫

#

প্রতীকী ছবি

কমবেশি সবাই শরীরের যত্নের ব্যাপারে মনোযোগী হলেও মনের যত্ন নিতে ভুলে যান অনেকে। অথচ পারিবারিক ও পেশাগত জীবনের নানা চাপ প্রতিনিয়তই আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যকে ভেতর থেকে দুর্বল করে দেয়।

শরীরের মতো মনও অসুস্থ হয়, ক্লান্ত হয়, যত্ন চায়। মনকে সুস্থ রাখতে দৈনন্দিন জীবনের এমন সব অভ্যাস আছে, যার দিকে নজর দেওয়া প্রয়োজন। সময় থাকতে এগুলো, বদলানোও জরুরি। যেমন-

ডিজিটাল আসক্তি

আজকাল অধিকাংশ মানুষের অবসর কাটে মোবাইল, ট্যাব কিংবা ল্যাপটপে। ওটিটি প্ল্যাটফর্মে সিরিজ, ইনফিনিট স্ক্রলিং, গেম—এসব সাময়িকভাবে ভালো লাগলেও সীমার বাইরে গেলে তা মস্তিষ্কে প্রভাব ফেলে। এসব বাদ দিয়ে একটু বই পড়ুন, গান শুনুন, ছবি আঁকুন বা পছন্দের রান্না করুন। আর যা ভালো লাগে তাই করুন। ফোন দেখার সময় নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

বাস্তব বন্ধুত্বে ভরসা রাখুন

সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকের হাজার ‘ফলোয়ার’ বা 'ফ্রেন্ড' থাকলেও বাস্তব বন্ধু নয় কেউই। সারাক্ষণ ফোনের সংস্পর্শে থাকার ফলে পরিবার-পরিজন, বন্ধুবান্ধবের থেকে ক্রমেই দূরে চলে যাচ্ছি আমরা। মনোরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, ভার্চুয়াল নয়, বাস্তব বন্ধুত্ব ও পরিবার-পরিজনের সঙ্গে সময় কাটালে মন ভালো থাকে।

ঘুরতে যান

প্রতিদিনের একঘেয়ে জীবনের ছন্দ ভেঙে একটু কোথাও ঘুরতে গেলে ভালো হয়। এতে মনে প্রশান্তি আসে। দূরে কোথাও যেতে না পারলে কাছাকাছি কোনো পার্ক বা কোথাও, একদিনের ভ্রমণে যেতে পারবেন। এতে মন ভালো থাকবে।

পর্যাপ্ত ঘুম দরকার

রাতে দেরি করে ঘুমানো, আবার সকালে উঠে অফিসে যাওয়া শরীরে ক্লান্তি আনে। এতে মনের উপরও চাপ পড়ে। ঘুম কম হলে মুড সুইং, অবসাদ ও চিন্তা বেড়ে যায়। রাত জাগার অভ্যাস বন্ধ করুন। পর্যাপ্ত ঘুম, শুধু শরীর ও মন দুই-ই ফুরফুরে রাখে। 

কথা বলুন, অনুভূতি চেপে রাখবেন না

নিজের কষ্টের কথা কাউকে না বললে অবসাদ, উদ্বেগ ও মানসিক সমস্যা আরও খারাপ হতে পারে। কথা বললে সমস্যার সমাধান খুঁজে পাওয়া না গেলেও মন হালকা হয়। যার সঙ্গে কথা বলতে সহজ বোধ হয়, তার সঙ্গে কথা বলুন। তাতেও কাজ না হলে মনোরোগ বিশেষজ্ঞর পরামর্শ নিন।

জে.এস/

মানসিক স্বাস্থ্য

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন

Footer Up 970x250