ছবি: সংগৃহীত
নিজের জন্য না হলেও মানুষ ও স্বদেশের জন্য এবং প্রেম ও বিরহের জন্য একজন কবিকে সব দুঃখের হলাহল (হিন্দু পুরাণে বর্ণিত এক ধরনের বিষ) পান করতে হয়। হতে হয় নীলকণ্ঠ। তবেই তিনি হয়ে ওঠেন শুদ্ধতম কবি। দগ্ধ সমাজ ও রাজনীতির ছাই-ভস্মের মধ্য থেকে বিদগ্ধ ফিনিক্স পাখির মতো নান্দনিক উড়াল দিতে হয় তার কবিতাকে। উপরের দুটিই সত্য কবি সালেহ রিয়াজীর বেলায়।
নিজের কবিতাগুলো বই আকারে পাঠকের হাতে তুলে দেওয়ার ক্ষেত্রে সালেহ রিয়াজী যেন প্রয়াত লেখক ওয়াহিদুল হক, কবি আবুল হাসান ও হেলাল হাফিজের অনুগামী। তাদেরও বইয়ের সংখ্যা কম। অবশ্য সালেহ রিয়াজীর মাত্র একটি কবিতার বই-ই এ পর্যন্ত প্রকাশিত হয়েছে, তা-ও চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির অমর একুশে বইমেলা উপলক্ষে। তবে তিনি কবিতা লিখছেন দশকের পর দশক ধরে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের বুদ্ধিদীপ্ত পাঠক ও কবিতাবোদ্ধাদের কাছে সালেহ রিয়াজীর কবিতাগুলোর আলাদা কদর আছে। তার প্রকাশিত কবিতার বইটির নাম ‘একটি জলকলসি ভেসে যায়’। বইটি মেলায় এনেছে ঘাসফুল প্রকাশনী। বাংলা একাডেমি আয়োজিত একুশে বইমেলায় ঘাসফুলের স্টল নম্বর ১৮০ ও ১৮১।
হা.শা./ আই.কে.জে/