সোমবার, ৮ই জুলাই ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
২৩শে আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গৌহাটিতে 'ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক একাত্তরের আলোকে' শীর্ষক আলোচনা সভা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ১০:৫২ অপরাহ্ন, ২৫শে নভেম্বর ২০২৩

#

ভারতের আসামের গৌহাটি প্রেসক্লাবে বিশ্ব কবি মঞ্চ, গৌহাটি শাখার উদ্যেগে শনিবার (২৫ নভেম্বর)  'ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক একাত্তরের আলোকে' শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন সম্প্রীতি বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, সদস্য সচিব ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারভেনশনাল হেপাটোলজি ডিভিশন প্রধান অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল, গৌহাটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনার রুহুল আমিন, বিশ্ব কবি মঞ্চের সভাপতি কবি পুলক কান্তি ধর, অরুণাচল টাইমসের সাবেক সম্পাদক শ্রী রঞ্জিত সিনহা, গৌহাটি মহানগর কবি কাননের সভাপতি কবি কোমলজিৎ কলিতা, বাহুবকের সভাপতি কবি জিতেন পায়েং, অভিনেত্রী শ্রীমতি মিনা রায় মেধী, লেখক শ্রী সচিন দাস, নদী আরু নারীর সভাপতি শ্রী রোনালডো তাইড, কবি বিদ্যুৎ চক্রবর্তী, পূর্ব-উত্তর হিন্দী সাহিত্য একাডেমির সভাপতি শ্রী রিতা সিং সারজানা, তেজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. গোমা অধিকারী, সাংবাদিক শ্রী দিপক শর্মা, লেখক শ্রীমতি সুবন্তি দেউরি, শ্রী কাব্যনীল, শ্রীমতি বর্ণালী দত্ত, শ্রী জয়তী মালাকার প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে বক্তারা একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে ভারত এবং আসামবাসীর অবদানের কথা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। তারা বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে সাংস্কৃতিক যোগাযোগ বিনিময়ের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। এই দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যেকার বর্তমান সম্পর্ককে পৃথিবীর যে কোনও প্রতিবেশী দেশের জন্য রোল মডেল হিসেবে আখ্যায়িত করেন। এ ধরনের অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য বক্তারা বিশ্ব কবি মঞ্চ, গৌহাটি শাখাকে অভিনন্দন জানিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, ভবিষ্যতে এ ধরনের অনুষ্ঠান আরো বেশি বেশি আয়োজনের মাধ্যমে বাংলাদেশ এবং আসামের সাধারণ মানুষের মধ্যে পারস্পরিক সৌহার্দ্য এবং সমঝোতা আরো বৃদ্ধি পাবে।

বক্তারা বলেন, ভূপেন হাজারিকা যেমন আসাম তথা ভারতের সম্পদ, তেমনি বাংলাদেশেও একই রকম শ্রদ্ধার পাত্র। আসাম এবং বাংলাদেশের মধ্যে এমনি অনেক সাংস্কৃতিক ও ঐতিহ্যগত সাজুজ্য আছে যা একাত্তরে বাংলাদেশের শরণার্থীদের জন্য যেমন আশীর্বাদ হিসেবে দেখা দিয়েছিল, তেমনি ভবিষ্যতে এ ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত থাকলে তা এই অঞ্চলের মানুষের বিকাশেও সহায়ক হবে।

আই.কে.জে/

ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক

খবরটি শেয়ার করুন