ছবি : সংগৃহীত
অনেকেই সকালের নাস্তায় সময় বাঁচাতে ওট্স খেয়ে থাকেন। ওট্সে রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে ফাইবার। এ ছাড়া রয়েছে জিঙ্ক, ফোলেট এবং ম্যাগনেশিয়ামের মতো খনিজ।
এসব উপাদান শারীরবৃত্তীয় কাজকর্ম পরিচালনা করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে ওট্স। সকাল সকাল পেট পরিষ্কার নিয়েও বিশেষ চিন্তা করতে হয় না। কিন্তু দীর্ঘ দিন ধরে একভাবে এই খাবার খেয়ে গেলে শরীরে তার প্রভাব কেমন, তা জানেন কি?
কম ক্যালোরির খাবার হিসেবে ওট্স বেশ জনপ্রিয়। তা ছাড়া, এই খাবার সহজপাচ্য বটে। তাই শিশু থেকে বয়স্ক— সকলকেই এই খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
আরো পড়ুন : মাছের চামড়া খাওয়া কি ভালো?
তবে, অনেকেই হয়তো জানেন না, ওট্স রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এই খাবারের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। তা ছাড়া, ওট্সে যে ধরনের কার্বোহাইড্রেট রয়েছে, তা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ভালো।
আবার, রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল কিংবা ট্রাইগ্লিসারাইড নিয়ন্ত্রণেও ওট্সের হাত রয়েছে। কার্ডিয়োভাসকুলার কোনো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা এড়াতে চাইলে নিয়ম করে ওট্স খাওয়াই যায়। এ ছাড়া, অন্ত্রের মধ্যে থাকা ভাল ব্যাক্টেরিয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে তুলতেও সাহায্য করে ওট্স।
এস/ আই.কে.জে
খবরটি শেয়ার করুন