ফাইল ছবি
ভোক্তা পর্যায়ে আলুর সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ৩৭ টাকা নির্ধারণ করে মাইকিং করা হয়েছে মুন্সীগঞ্জে। জেলার ৬৯ ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভায় একযোগে এই মাইকিং করা হয় গতকাল বুধবার।
একই সঙ্গে হিমাগারের স্টক নিয়েও মনিটরিং করা হয়েছে। খুচরা, পাইকারি এবং হিমাগার মালিকদের নিয়ে জেলা প্রশাসন বৈঠক করে দামের সমন্বয় করেছেন।
সরকারের বেঁধে দেওয়া দামে খুচরা ও হিমাগার পর্যায়ে আলু বিক্রি নিশ্চিত করতে বাজার ও হিমাগারগুলোতে একযোগে তদারকি কার্যক্রম পরিচালনা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। তবে খুচরা বাজারে কেজিপ্রতি এখনো ৪৫ টাকা পর্যন্ত দামে আলু বিক্রি হচ্ছে।
এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক আবু জাফর রিপন জানান, তিন দিনের মধ্যে বাজার স্বাভাবিক হয়ে আসবে। পুরো বিষয়টিই কঠোর নজরদারিতে রাখা হয়েছে। আলু নিয়ে কোনো রকম অসঙ্গতি সহ্য করা হবে না।
এ সময় মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফিফা খান জানান, সকাল থেকেই প্রতিটি ইউনিয়নে মাইকিং করা হচ্ছে। এছাড়া মনিটরিং টিম আলুর বাজার ও হিমাগার মনিটরিং করছেন।
এসকে/
খবরটি শেয়ার করুন