শনিবার, ৮ই নভেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২৪শে কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** রাজশাহীর প্রশংসা উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের, এড়িয়ে গেলেন নির্বাচন প্রসঙ্গ *** আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ অবস্থান নিতে হবে: শফিকুল আলম *** দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক অবস্থা স্থিতিশীল: বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর *** আওয়ামী লীগের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টাচ্ছে আমেরিকা, ইউরোপ! *** ভারতের মথ ডাল এ দেশে এসে মুগ ডাল হয়ে যাচ্ছে কেন *** জাহানারা ইমামের ব্যক্তিগত বই কেজি দরে বিক্রি করেছে বাংলা একাডেমি *** ‘শেখ হাসিনাকে নিয়ে ভারতের পরিকল্পনা ফাঁস করল বিবিসি’ *** বিএনপি আলোচনায় বসতে রাজি নয়, জানালেন জামায়াত নেতা *** মঞ্জুরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য আরেক নারী ক্রিকেটারের *** ‘তারেক রহমান ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই দেশে ফিরবেন’

জন্মের সময় শিশুর ওজন কম হলে কী করবেন? জেনে নিন

লাইফস্টাইল ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ১২:২৫ অপরাহ্ন, ৯ই জুলাই ২০২৪

#

ছবি : সংগৃহীত

জন্মের পর থেকে ২৮ দিন পর্যন্ত সময়কালকে নবজাতক পিরিয়ড ধরা হয়। আর নবজাতকের স্বাভাবিক ওজন খুব গুরুত্বপূর্ণ। জন্মের সময় নবজাতকের ওজন যদি আড়াই কেজির কম হয়, তাহলে তা ভাববার বিষয়। আর ওজন যদি দেড় কেজিরও কম হয়, তাহলে তাকে খুব কম ওজনের শিশু বা ভেরি লো বার্থ ওয়েট বেবি বলা হয়। আবার ৭৫০ গ্রামের কম হলে সেই শিশুকে ওজনহীন শিশু বলা হয় চিকিৎসার ভাষায়। তাই জন্মের সময় শিশুর ওজন কম হলে কী করবেন? চলুন জেনে নিই-

কিশোরী মায়ের সন্তানের ক্ষেত্রে ওজন সাধারণত খুব কম হয়ে থাকে। আবার গর্ভের শিশু অপরিণত বয়সে ভূমিষ্ঠ হলেও ওজন খুব কম হয়। এ ছাড়া গর্ভাবস্থায় মায়ের যদি ডায়াবেটিস, থাইরয়েড, হৃদরোগ, কিডনি রোগ, পুষ্টিহীনতা, রক্তশূন্যতা, বড় কোনো ইনফেকশন, একলাম্পসিয়া, অতিরিক্ত রক্তস্রাব বা এ ধরনের জটিল কোনো রোগ থাকে, তাহলে নবজাতকের ওজন কম হতে পারে।

আরো পড়ুন : এই তিন সুপারফুড এড়িয়ে চলুন

করণীয়-

১. ওজন কম হলে যত দ্রুত মায়ের বুকের দুধ পান শুরু করানো যায় ততই মঙ্গল।

২. শিশু বুকের দুধ পানে অসমর্থ থাকে, তবে নলের সাহায্যে মায়ের দুধ খাওয়াতে হবে, কিন্তু তোলা দুধ বা কেনা দুধ নয়। এতে ক্ষতির আশঙ্কা আরও বেশি।

৩. স্বাভাবিক ওজনের নবজাতকের মতোই সময়সূচি মেনে তার টিকাদান চলবে। ওজন কম বলে বা প্রি–ম্যাচিউর বলে দেরিতে শুরু করার নিয়ম নেই।

৪. এদের সংক্রমণ বেশি হয়, তাই শিশুর পরিচর্যাকারীর পরিচ্ছন্নতা জরুরি। কেউ বাইরে থেকে এলে অবশ্যই পরিষ্কার হয়ে ধরবেন।

৫. এসব শিশুর ঘন ঘন সংক্রমণ, রক্তশূন্যতা, বুদ্ধির বিকাশ, দৃষ্টি ও শ্রবণশক্তির প্রয়োজনীয় পরীক্ষা বা মনিটরিং ১২-১৮ মাস পর্যন্ত চালিয়ে যেতে হবে।

৬. কোথাও পিছিয়ে পড়ছে কি না নজর রাখতে হবে। তবে যথাযথ পুষ্টি ও যত্ন পেলে অন্য সব নবজাতকের মতোই এরা দ্রুত বেড়ে উঠবে।

৭. ন্যূনতম ১২ মাস বয়স পর্যন্ত এসব শিশুর বাড়তি ভিটামিন ডি, ক্যালসিয়াম ও আয়রন দরকার হয়।

এস/ আই.কে.জে/

নবজাতক

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন

Footer Up 970x250