সোমবার, ২০শে অক্টোবর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৪ঠা কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** পাকিস্তান দেখাল কীভাবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ‘ডিল’ করতে হয় *** দেশে লাগাতার অগ্নিকাণ্ডে স্বরাষ্ট্রসচিবের নেতৃত্বে সরকারের কোর কমিটি *** নাহিদের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল জামায়াত *** প্রথম আলোর আলোচনায় জুলাই সনদ *** আলোচনা-সমালোচনায় কবি-সাংবাদিক আলতাফ, সহকর্মীরা প্রতিবাদমুখর, সরব নারীনেত্রীরা *** জামায়াত সম্পর্কে কী এনসিপির নতুন উপলব্ধি *** খালেদা জিয়ার সংসদ নির্বাচনের প্রচারে অংশ নেওয়ার বিষয়ে যা জানাল বিএনপি *** একের পর এক অগ্নিকাণ্ড নিয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে জরুরি বৈঠক *** জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি *** আন্দোলনের জবাবে ট্রাম্প বললেন, ‘আমি রাজা নই’

বিশ্ব হাসি দিবস

মন খুলে হাসুন আজ!

লাইফস্টাইল ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০২:১০ অপরাহ্ন, ৫ই মে ২০২৪

#

ছবি : সংগৃহীত

কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেই হাসতে ভুলেই গেছেন। তবে হাসিখুশি থাকা যে শরীর ও মনের জন্য কতটা উপকারী, তা হয়তো অনেকেরই অজানা। হাসির গুরুত্ব জানানোর উদ্দেশ্যেই প্রতিবছর পালিত হয় বিশ্ব হাসি দিবস। মে মাসের প্রথম রোববার পালন করা হয় দিবসটি। আজ মে মাসের প্রথম রোববার। মন খুলে হাসুন আজ!

আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত থেকেই দিবসটির সূত্রপাত। শুধু হাসির জন্য একটি দিন বরাদ্দ করার বেশ কিছু কারণ আছে অবশ্য। এটি মানসিক স্বাস্থ্যের পাশাপাশি শারীরিক স্বাস্থ্যও ভালো রাখে। কীভাবে শুরু হলো বিশ্ব হাসি দিবস? কেমন ছিল দিনটির শুরুর কথা? আর কেনই বা দিনটি পালন করা হয়? জেনে নিন তবে-

হাসির ব্যায়াম অনেকের কাছেই পরিচিত। বিশ্ব হাসি দিবসের সূচনা সেখান থেকেই। তবে একাধিক সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, এই দিনটির নেপথ্যে ছিলেন ভারতের একজন চিকিৎসক। তার নাম মদন কাটারিয়া। তিনিই প্রথম দিনটির পরিকল্পনা করেন।

আরো পড়ুন : বরফপানিতে গোসল করা কি আদৌ ভালো? কী বলছে গবেষণা

পেশায় পারিবারিক চিকিৎসক মদন কাটারিয়া তার রোগীদের হাসির ব্যায়াম নিয়মিত করতে পরামর্শ দিতেন। কারণ বেশ কিছু রোগ প্রতিরোধে হাসির বড় ভূমিকা আছে। সেখান থেকেই হাসির জন্য একটি বিশ্ব দিবসের ভাবনা আসে।

এই ভাবনাকে রূপায়িত করা হয় ১৯৯৮ সালে। তখন থেকেই প্রতি বছর বিশ্ব হাসি দিবস মে মাসের প্রথম রবিবার পালন করা হচ্ছে। বর্তমানে লাফটার যোগা বিশ্বের ১১৫টিরও বেশি দেশের বিখ্যাত ব্যায়াম।

নিয়ম করে রোজ হাসির কী কী উপকার?

বিশেষজ্ঞদের মতে, মন খারাপ কাটানোর সেরা উপায় হাসি। রোজ নিয়ম করে হাসলে মন ভালো থাকে কিছুক্ষণের জন্য হলেও। এছাড়া রক্তচাপ কমানোর পেছনেও এর বড় ভূমিকা আছে। নিয়ম করে হাসলে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

সারাদিন কাজে ব্যস্ত থাকায় অনেকেরই মন ও শরীরের উপর প্রচণ্ড চাপ পড়ে। এই মানসিক চাপ কাটাতে সাহায্য করে হাসি। স্ট্রেসের বড় ওষুধ কিন্তু প্রাণখোলা হাসি।

এছাড়া নিয়মিত হাসলে রক্তপ্রবাহ ঠিক থাকে। আর রক্তের প্রবাহ ঠিক থাকলে মেটাবলিজমও উন্নত হয়। ফলে ক্যালোরি বার্ন করতেও সাহায্য করে হাসি। প্রতিদিন ১০-১৫ মিনিট হাসলে ৪০ ক্যালোরি ঝরানো যায়।

সূত্র: এবিপি নিউজ

এস/ আই.কে.জে/



হাসি দিবস

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন

Footer Up 970x250