শনিবার, ৮ই নভেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
২৪শে কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** প্রধান উপদেষ্টা আহ্বান জানালে আমরা যাব, অন্য দলকে দিয়ে আহ্বান কেন: সালাহউদ্দিন *** দেশের ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন নিয়ে ভারতের অবস্থান কী *** কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন করা এই সরকারের কাজ নয়: তারেক রহমান *** রাজশাহীর প্রশংসা উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের, এড়িয়ে গেলেন নির্বাচন প্রসঙ্গ *** আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ অবস্থান নিতে হবে: শফিকুল আলম *** দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক অবস্থা স্থিতিশীল: বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর *** আওয়ামী লীগের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টাচ্ছে আমেরিকা, ইউরোপ! *** ভারতের মথ ডাল এ দেশে এসে মুগ ডাল হয়ে যাচ্ছে কেন *** জাহানারা ইমামের ব্যক্তিগত বই কেজি দরে বিক্রি করেছে বাংলা একাডেমি *** ‘শেখ হাসিনাকে নিয়ে ভারতের পরিকল্পনা ফাঁস করল বিবিসি’

ফ্যাটি লিভারের লক্ষণ ও করণীয়

নিউজ ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০১:৪৮ অপরাহ্ন, ১১ই সেপ্টেম্বর ২০২৪

#

ছবি: সংগৃহীত

ফ্যাটি লিভার একটি বড় ব্যাধি। এই রোগ গুরুতর আকার ধারণ করলে এর থেকে হতে পারে লিভার সিরোসিস। ফ্যাটি লিভার দুই ধরনের হয়- অ্যালকোহোলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ ও নন অ্যালকোহোলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ।

অ্যালকোহোলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজের কারণ হলো মদ্যপান। অপরদিকে নন অ্যালকোহোলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজের পেছনে থাকে জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভ্যাস।

এই অসুখের লক্ষণ প্রথমেই চিনে নিতে পারলে চিকিৎসা ও জীবনযাত্রার বদলের মাধ্যমে রোগী সুস্থ হয়ে ওঠেন। তাই এই কয়েকটি উপসর্গ দেখলে সাবধান হন-

ফ্যাটি লিভারে মুখে যে কয়েকটি লক্ষণ দেখা দিতে পারে-

১. মুখ ফুলে যাওয়া

২. ঘাড়ের নীচের দিকের অংশ কালচে হওয়া

৩. মুখের ত্বক লাল হয়ে যেতে পারে

৪. মুখে র্যাশ বের হওয়া

৫. ত্বক হলুদ হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।

৬. মুখের ত্বকে চুলকানি ও

আরও পড়ুন: যে ৭ খাবারে উচ্চমানের প্রোটিন মিলবে

ফ্যাটি লিভারের অন্যান্য লক্ষণ কী কী?

১. পেটে ব্যথা

২. বমি বমি ভাব

৩. বমি হওয়া

৪. ওজন দ্রুত কমা

৫. ক্ষুধা না লাগা

৬. পা ও শরীরের অন্যান্য অংশে পানি জমা

৭. বিভ্রান্তি ইত্যাদি

৮. প্রচণ্ড দুর্বলতা

কীভাবে রোগ নির্ণয়?

এই অসুখ নির্ণয় করার ক্ষেত্রে প্রথমে দেওয়া হয় লিভার এনজাইম টেস্ট। এই টেস্টেই খুব সহজে রোগটি সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা যায়। এছাড়া চিকিৎসক আলট্রা সাউন্ড করে দেখতে পারেন।

পাশাপাশি লিভার বায়োপসি ও ফাইব্রোস্ক্যান করা যেতে পারে। এই দুটি টেস্টের মাধ্যমেই অনায়াসে রোগের পর্যায় সম্পর্কে জানা যায়। তাই দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই বললেই চলে।

রোগের চিকিৎসা কী?

এই অসুখের চিকিৎসার ক্ষেত্রে কয়েকটি ওষুধ ব্যবহার করা হয়। সেই ওষুধগুলো দারুণ কাজ করে। তবে এর পাশাপাশি ডায়েট ও জীবনযাত্রায় কিছু বদল আনতে হয়। তাই কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা সবচেয়ে জরুরি-

১. মদ্যপান না করা।

২. ওজন কমানো।

৩. ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইডস নিয়ন্ত্রণে রাখা।

৪. শাকসবজি বেশি করে খেতে হবে।

৫. নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে।

সূত্র: ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিক/হেলথলাইন

এসি/কেবি

ফ্যাটি লিভার লক্ষণ ও করণীয়

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন

Footer Up 970x250