ছবি: সংগৃহীত
ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে মোংলা উপকূলে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়েছে। কখনো কখনো বইছে দমকা হাওয়া। রোববার (২৬শে মে) সকাল থেকে বৃষ্টি শুরু হয়।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ ও মোংলা উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আলাদা ২টি কনট্রোল রুম খোলা হয়েছে। এসব কন্ট্রোল রুম থেকে সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হচ্ছে।
শনিবার (২৫শে মে) রাতে ৭ নম্বর বিপৎসংকেত দেওয়ার পর মোংলা বন্দরে নিজস্ব অ্যালার্ট-৩ জারি করে বন্দরের সকল কার্যক্রম বন্ধ করে কর্তৃপক্ষ।
আরো পড়ুন: কক্সবাজারগামী সব ফ্লাইট বাতিল
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহীন রহমান গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড়ের কবল থেকে রক্ষায় সকল ধরনের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।
মোংলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিশাত তামান্না গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ১০৩টি সাইক্লোন শেল্টার প্রস্তুত করে সেখানে মানুষদের আশ্রয় নিতে মাইকিং করা হয়েছে। তবে কেউ রাতে সাইক্লোন শেল্টারে অবস্থান নেননি। ১ হাজার ৩২০ জন স্বেচ্ছাসেবক মাঠে কাজ করছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব দেখা গেলে প্রয়োজনে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার মানুষদের যে করেই হোক সাইক্লোন শেল্টারে নেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, আশ্রয়কেন্দ্রে পর্যাপ্ত শুকনো খাবার মজুদ রাখা হয়েছে।
এইচআ/