সোমবার, ১লা সেপ্টেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১৭ই ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** ‘নির্বাচন কমিশন সার্ভিস’ গঠনে সিইসির আশ্বাস *** তিন দলের তিন মত, ফেব্রুয়ারিতেই ভোট করতে অনড় সরকার *** চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন এনসিপির নেতারা *** মুক্তিযুদ্ধের মূলনীতিকে ধারণ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে: হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ *** কেউ যদি নির্বাচনের বিকল্প নিয়ে ভাবে, সেটা হবে জাতির জন্য গভীর বিপজ্জনক: প্রধান উপদেষ্টা *** জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধ করা নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকে আলোচনা হয়নি: বিএনপি *** ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ *** ট্রাম্পের শুল্কের যে প্রভাব পশ্চিমবঙ্গের ১৫ হাজার গার্মেন্টসে *** বিস্ফোরণ-গুলি-ড্রোনের শব্দকে শ্রুতিমধুর সংগীতে রূপান্তর করছেন গাজার শিল্পী *** অশান্ত বিশ্বে সি–মোদির বন্ধুত্বের বার্তা

নিজেই নিয়ন্ত্রণ করুন সাইনোসাইটিস

লাইফস্টাইল ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০১:৫৪ অপরাহ্ন, ২৯শে জানুয়ারী ২০২৪

#

ছবি : সংগৃহীত

সাইনাস ইনফেকশন হলো একটি নাকের সমস্যা। অ্যালার্জি বা ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ বা সর্দির কারণে হয়ে থাকে এই সমস্যা।

শীতে এই সমস্যা আরও বেড়ে যায়। সাইনাসের কারণে শরীরে মিউকাস বাড়াতে থাকে। এর কারণে মাথাব্যথা ও শ্বাস নিতেও অসুবিধা হয়। এই সমস্যা হলে নিয়ম মেনে কিছু ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজন পড়ে ঠিকই। তবে সারাবছর কিছু ঘরোয়া উপায় মেনে চললে এ সমস্যা ঠেকিয়ে রাখা যায় অনেকটাই।

জেনে নিন নিয়ন্ত্রণের উপায়:

১. ঠাণ্ডা খাবেন না ও ঠাণ্ডা লাগাবেন না

২. কুসুম গরম পানিতে গোসল। শীতকালে কুসুম গরম পানি পান করুন

৩. ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি ও বরফ আইসক্রিম খাবেন না

৪. ধুলাবালুময় পরিবেশে নিয়মিত মাস্ক ব্যবহার করুন

৫. দিনে দু-একবার স্টিম ইনহেলেশন নিন বা গরম পানির ভাপ নাক দিয়ে টানুন ও মুখ দিয়ে ছাড়ুন

আরো পড়ুন : শীতে হাত-পা ফুলে যায়, কিন্তু কেন?

৬. সর্দি-ঠাণ্ডা বা ফ্লুতে আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শ সাময়িকভাবে এড়িয়ে চলুন

৭. বেশি গরমে কাজ করবেন না কিংবা একসঙ্গে টানা বেশি পরিশ্রম করবেন না

৮. নির্দিষ্ট কোনো খাবারে অ্যালার্জি থাকলে সেই খাবার পরিহার করুন

৯. ঘরের মেঝেতে কার্পেট ব্যবহার করবেন না। বিছানার চাদর, পর্দা, মেঝে নিয়মিত পরিষ্কার করুন

১০. ঘরের চারপাশ খোলামেলা রাখুন ও স্যাঁতসেঁতে পরিবেশ পরিহার করুন

১১. সর্দি, হাঁচি ও কাশির সঙ্গে সঙ্গে কান ও মাথা ব্যথা হলে সঙ্গে সঙ্গে নিকটস্থ যেকোনো একজন নাক, কান ও গলা রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

চিকিৎসকের কাছে যখন যাবেন:

যদি পাঁচ-সাতদিনের মধ্যে লক্ষণগুলোর থেকে রেহাই না পান, একটানা প্রচণ্ড জ্বর থাকা, চোখে ঝাপসা দেখা ও ফুলে লাল হয়ে যাওয়া, প্রচণ্ড মাথাব্যথা, বমি ও অজ্ঞান হওয়া, ঘাড় শক্ত হয়ে যাওয়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দেয়, তবে হাসপাতালে যান অথবা একজন নাক, কান ও গলা রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

সতর্কতা:

যথাযথ চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া কখনো নাকের ড্রপ বা স্প্রে তিন থেকে পাঁচদিনের বেশি ব্যবহার করা যাবে না। এতে অনেক সময় নাকের জ্যাম আরও বেড়ে যেতে পারে।

এস/এসি

সাইনোসাইটিস

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন