ছবি: সংগৃহীত
চীনের সংশোধিত আইন অনুযায়ী, দেশের জাতীয় নিরাপত্তা ও স্বার্থ সম্পর্কিত বিভিন্ন ডকুমেন্ট, তথ্য ও উপকরণ অন্যান্য রাষ্ট্রীয় গোপনীয় তথ্যের মতোই সুরক্ষিত রাখতে হবে।
সংশোধিত আইন নিরাপত্তা তদন্তকারী কর্তৃপক্ষকে তার সুবিধার জন্য যেকোন তথ্য লাভের অধিকার দেয় এবং একইসাথে দেশের গোপনীয় তথ্যগুলোকে রক্ষা করার অনুমতিও প্রদান করে।
মূলত সাইবার আক্রমণকেও গুপ্তচরবৃত্তির অধীনে রাখা হলেও নতুন আইনে এ নিয়ে কোন বিষয় উল্লেখ করা হয়নি। এদিক দিয়ে আইনটি একটু অস্পষ্টতার দাবিদার। তবে গুপ্তচর শনাক্তকরণে ইন্টারনেট সরবরাহকারীদের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা প্রদান করা হয়েছে।
চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ২০১২ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই দেশের নিরাপত্তাকে অধিক গুরুত্ব প্রদান করেছেন। এ নিয়ে তার বিভিন্ন সংশোধনীর কারণেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের কাছে সন্দেহের বস্তু হয়ে উঠেছে চীন।
আরো পড়ুন: মিয়ানমারের সামরিক সরকার ২ বছরে ১শ’ কোটি ডলারের অস্ত্র কিনেছে
আবার সম্প্রতি, চীনে অবস্থিত বিভিন্ন বিদেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালিয়ে বিদেশি ব্যবসায়ীদের গ্রেফতারের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে নতুন করে উত্তেজনায় জড়িয়ে পড়েছে চীন। মিন্টজ গ্রুপ, বেইন এন্ড কোম্পানি এবং ক্যাপভিশন পার্টনারস এর মতো আমেরিকান ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালায় চীনা কর্তৃপক্ষ।
এমএইচডি/ আইকেজে
খবরটি শেয়ার করুন