সোমবার, ১লা সেপ্টেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১৭ই ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** বাংলাদেশে নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকে সমর্থন করে না আমেরিকা: ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত *** হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই *** নয়া বিশ্ব ব্যবস্থার ভিশন উন্মোচন করলেন সি চিনপিং *** বাবা-মেয়ের আবেগঘন যে ভিডিও মুগ্ধ করেছে নেটিজেনদের *** দাপুটে জোকোভিচ ভাঙলেন ফেদেরারের আরেকটি রেকর্ড *** আজ বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী *** অন্তর্বর্তী সরকার যত বেশি ক্ষমতায় থাকবে, দুর্বলতা তত ফুটে উঠবে: তারেক রহমান *** সিইসির সঙ্গে বৈঠকে আমেরিকার চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স *** কাল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আরও সাতটি দলের বৈঠক *** ‘নির্বাচন কমিশন সার্ভিস’ গঠনে সিইসির আশ্বাস

পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী বাকরখানি বিক্রি শুরু হয় কত সালে?

লাইফস্টাইল ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৫:১০ অপরাহ্ন, ২২শে অক্টোবর ২০২৩

#

ছবি: সংগৃহীত

পুরান ঢাকার ঐতিহ্যের অন্যতম অনুষঙ্গ বাকরখানি। বিভিন্ন দোকানের সামনে কাঁচের বাক্সে রাখা গোল গোল বাকরখানি ছাড়া পুরান ঢাকার মানুষের বিকেলের নাশতা অসম্পূর্ণ রয়ে যায়। দুধ চায়ে ডুবিয়ে বাকরখানি মুখে দিতেই স্বর্গীয় এক অনুভূতি হয় এখানকার মানুষের।


ঢাকায় ঠিক কত সাল থেকে বাকরখানি বিক্রি শুরু হয় তা সুস্পষ্টভাবে জানা না গেলেও এটুকু জানা যায় যে, পুরান ঢাকার লালবাগ কেল্লার কাছে গড়ে উঠেছিল বাকরখানির প্রথমদিকের দোকান। বাকরখানির মূলত দুটো প্রকরণ বেশি চোখে পড়ে। একটি নোনতা, অপরটি মিষ্টি। এ ছাড়াও রয়েছে পনির, কালোজিরা ও কিমার বাকরখানি। ঢাকায় ঠিক কত সাল থেকে বাকরখানি বিক্রি শুরু হয় তা সুস্পষ্টভাবে জানা না গেলেও এটুকু জানা যায় যে, পুরান ঢাকার লালবাগ কেল্লার কাছে গড়ে উঠেছিল বাকরখানির প্রথমদিকের দোকান।

আরো পড়ুন : গরম দুধ খাবেন, নাকি ঠাণ্ডা!

এদিকে এমন কয়েকজন কারিগরের দেখা মেলে যারা বংশপরম্পরায় বানিয়ে চলেছেন বাকরখানি। বেশিরভাগ দোকানেই দিনে অন্তত ২০-৩০ কেজি বাকরখানি বানানো হয়ে থাকে। নাজিমউদ্দিন রোডের নাসু ফারুকের সেরা বাকরখানি নামে একটি দোকান সাত ধরনের বাকরখানি প্রস্তুত করে থেকে। মিষ্টি, নোনতা, পনির, ঘি, খাস্তা, মিষ্টি ঘি ও ঝাল বাকরখানি।


পুরান ঢাকাবাসীদের কাছে চায়ে ডুবিয়ে খাওয়ার জন্য নোনতা বাকরখানির তুলনা নেই বললেই চলে। এটি মচমচে ধরনের হয়। মিষ্টি বাকরখানির পাশাপাশি মিষ্টি ঘিয়ের বাকরখানিও রয়েছে। এতে সাদা এলাচ ব্যবহৃত হয়। তবে চমকপ্রদ আরেকটি প্রকরণ হলো ঝাল বাকরখানি, যা ঝুরা ও কিমা বাকরখানি নামেও পরিচিত।

কোরবানি ঈদের সময় প্রচুর মাংস পাওয়া যায়। এই মাংস জ্বাল দিতে দিতে ঝুরা ঝুরা হয়ে গেলে তা দিয়ে পুর দেওয়া হয় বাকরখানির। এভাবে তৈরি হয় ঝাল বাকরখানি।

এস/ আই.কে.জে/


ঐতিহ্যবাহী পুরান ঢাকা বাকরখানি

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন