বৃহস্পতিবার, ২৪শে জুলাই ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৯ই শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়ে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া *** ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন লাগবে না *** ঝুঁকিপূর্ণ সব ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা চায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ইসিকে চিঠি *** বাংলাদেশ ব্যাংকে নারীদের শর্ট স্লিভ ড্রেস ও লেগিংস নিষেধ, পরতে হবে শালীন পোশাক-হিজাব *** সচিবালয়ে ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ১২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা *** জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে ঐতিহাসিক রায় দিলেন বিশ্ব আদালত *** প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিমানবাহিনীর প্রধানের সাক্ষাৎ *** এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষা একই দিনে হচ্ছে না, নতুন রুটিন প্রকাশ *** বাগমারা বিদ্যালয়ের নাম বদল, নতুন নাম শহীদ জিয়া বিদ্যালয় *** মতপার্থক্য থাকলেও ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্য আরও দৃশ্যমান করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

ভোটারদের চালাক বললেন মাহি

বিনোদন ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৫:৩৯ অপরাহ্ন, ৭ই জানুয়ারী ২০২৪

#

ছবি: সংগৃহীত

আমি তো আসলে এখন টেনশনের ভেতরে আছি। যেমন- একটা পরীক্ষার রেজাল্ট কিছুক্ষণ পরে দেওয়া হবে। এরকম একটা অবস্থার মধ্য দিয়ে আমার যাচ্ছে।

সোমবার (৭ই জানুয়ারি) বিকেল চারটায় গোদাগাড়ী উপজেলার পিরিজপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ শেষে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় মাহিয়া মাহি এসব কথা বলেন। মাহি রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) থেকে নির্বাচনে অংশ নেন। 

মাহিয়া মাহি বলেন, নির্বাচন একটা বড় লেসন লাইফের। কী করতে হবে, কীভাবে জনগণের কাছাকাছি যেতে হবে। শেখা উচিত আমার নির্বাচনী প্রচারণা থেকে। আমি তো ওরকম পুরোদস্তুর রাজনীতিবিদ না। সেইটা থেকেও আমি একদম সাধারণ জনগণের মাঝে মিশে গেছি, মানুষেরা আমাকে আপন করে নিয়েছিলেন।

তিনি বলেন, একটা এমপি যখন পাঁচ বছরের সময় পায়, অনেক বিশাল একটা সময়। সে সময়টাতে কিন্তু তার প্রত্যেকটা ভোটারের সাথে ব্যক্তিগত সম্পর্ক হয়ে যাওয়া উচিত। এট আসলে অনেকেই করে না। তারা আসলে মনে করে যে, ভোটের আগে ভোট চাইবো।

আমি যখন ভোটারের কাছে আসছি, তারা আমাকে খুঁটি হিসেবে মনে করেছে। মানে খড়কুটো আঁকড়ে ধরে একটা বাঁচার আশা। আমি তাদের চোখেমুখে এই আশা দেখেছি।

আরো পড়ুন: শাবনূরের সিনেমা নির্মাতাকে হুমকি দিল কে?

নির্বাচন প্রসঙ্গে মাহি বলেন, দুই একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা আছে, তার মধ্যে কত ভোটারের উপস্থিতি হয়েছে সেটি এই মুহুর্তে বলা যাচ্ছে না। তবে সবাই অনেক চালাক। অনেক মা-বোনেরা আসলে সকালে ভোট দিয়ে চলে গেছেন। সারাদিন কী হয়, কী না হয়— এ ভেবে তারা সকাল সকাল ভোট দিয়ে চলে যায়। 

শেষ বিকেলের চিত্র দেখে আপনি হতাশ কি না— এমন প্রশ্নের জবাবে মাহি বলেন, আমি কেন্দ্রগুলোতে খোঁজ নিয়েছি। জানতে পেরেছি— সবাই সকালে ভোট দিয়ে চলে গেছে। বিকেল বেলার আসার কেউ নাই। যদি আমি দেখতাম সব ভরা (ভোটাররা) আছে, তাহলে মনটা একটু ভালো হতো।

এসি/

ভোট মাহি

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন