বৃহস্পতিবার, ২০শে নভেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৫ই অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০৪ মিলিয়ন ডলার *** ফেসবুকে তারেক রহমানকে ‘কটূক্তি’র অভিযোগে মামলার আবেদন *** কারাগারে পছন্দের খাবার না পেয়ে বন্দির মামলা *** আন্তর্জাতিক কার্ড দিয়ে কেনা যাবে বিমান টিকিট *** সিপিবির মনোনয়ন ফরম বিতরণ শুরু আগামীকাল *** শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা *** আমরা ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি, একটা দোলাচল চলছে: মির্জা ফখরুল *** ‘খাসোগি হত্যার বিষয়ে' কিছুই জানতেন না সৌদি যুবরাজ: ট্রাম্প *** সাংবাদিক মিজানুরকে তুলে নেওয়া প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: ‘তদন্তের পর জানতে পারব’ *** 'ছাত্র উপদেষ্টারা যাতে কোনোভাবেই দেশ ছেড়ে পালাতে না পারেন'

ঘূর্ণিঝড় রেমালে ২০ জেলায় ক্ষতি ৭ হাজার কোটি টাকা

নিউজ ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৩:২১ অপরাহ্ন, ২রা জুন ২০২৪

#

ছবি: সংগৃহীত

ঘূর্ণিঝড় রেমালের আঘাতে দেশের ২০ জেলায় ৬ হাজার ৮৮০ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান। তিনি বলেন, ২০টি জেলার হিসাব পেয়েছি। ৬ হাজার ৮৮০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।

রোববার (২রা জুন) দুপুরে সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে ঘূর্ণিঝড় রেমালের সার্বিক বিষয় নিয়ে আন্ত:মন্ত্রণালয় সভা শেষে ব্রিফিংয়ে তিনি এসব তথ্য জানান।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, গত ২৬শে মে বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় ঘূর্ণিঝড় রেমাল আঘাত হানে। এর প্রভাবে উপকূলীয় বেশকিছু এলাকায় জলোচ্ছ্বাসের সৃষ্টি হয়। যার ফলে এসব এলাকা পানিতে নিমজ্জিত হয়। এ ছাড়া ১৬ জনের প্রাণহানি ঘটে। বেশকিছু রাস্তাঘাট, বেড়িবাঁধ, ঘরবাড়ি ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। 

তিনি বলেন, আমরা গত কয়েকদিন থেকেই দুর্যোগ প্রস্তুতির জন্য নানা কার্যক্রম গ্রহণ করেছি। সরকারের সব বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় রেখে দুর্যোগপূর্ণ কার্যক্রম পরিচালনা করেছি। এখন দুর্যোগ পরবর্তী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছি। ঘূর্ণিঝড় রেমাল আঘাত হানার পরদিন আমি ব্যক্তিগতভাবে উপকূলীয় জেলার সংসদ সদস্যদের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করে স্থানীয়দের খোঁজখবর নিয়েছি।

আরো পড়ুন: বেনজীরকে দেশে ফিরে আসতেই হবে : ওবায়দুল কাদের

প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ পর্যন্ত ১৯ জেলায় ক্ষতিগ্রস্তদের অনুকূলে ত্রাণকার্যে নগদ পাঁচ কোটি ৭৫ লাখ টাকা, পাঁচ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন চাল, ৯ হাজার প্যাকেট শুকনা খাবার, ২০০ বান্ডিল ঢেউটিন, গো- খাদ্যের জন্য দুই কোটি ৪৫ লাখ টাকা এবং শিশু খাদ্য কেনার জন্য দুই কোটি ৪৫ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের বিভাগ, দপ্তর-সংস্থা, স্থানীয় প্রশাসন, বিভিন্ন স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দসহ আওয়ামী লীগের এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন দুর্গতদের পাশে দাঁড়িয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের পরপরই আমি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা খুলনার কয়রা, ভোলার চরফ্যাশন এবং পটুয়াখালীর কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী পরিদর্শন করেছি এবং ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে ত্রাণ ও জরুরি সেবা পৌঁছানো নিশ্চিত করেছি।

এসি/ আই.কে.জে/

ঘূর্ণিঝড় রেমাল

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন

Footer Up 970x250