বৃহস্পতিবার, ১৭ই এপ্রিল ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৪ঠা বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সর্বশেষ

*** প্রচলিত প্রবৃদ্ধির মডেল পর্যালোচনা করা প্রয়োজন: হোসেন জিল্লুর রহমান *** শুধু সৌদি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গেই সম্পর্ক ছিল, আদালতে মডেল মেঘনা *** সংস্কার নিয়ে আলোচনা চলবে, বোঝাতে চাই—বিএনপি এ বিষয়ে সিরিয়াস: সালাহউদ্দিন *** সৌরজগতের বাইরে প্রাণের অস্তিত্বের শক্ত প্রমাণ মিলেছে: নাসা *** বাংলাদেশ-পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত *** মুজিবনগর সরকারের নাম পরিবর্তন নিয়ে যা বললেন ফারুক-ই-আজম *** ২৯শে এপ্রিল উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনাল *** ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ *** বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের চাহিদা সম্পর্কে ওপেকের পূর্বাভাস *** ব্যক্তিতান্ত্রিক স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে সংগ্রামে বিএনপির ভূমিকা অগ্রগণ্য: আলী রীয়াজ

‘শীঘ্রই ইউনিয়ন পর্যায়ে এক লাখ ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়া হবে’

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

🕒 প্রকাশ: ০৪:১৯ অপরাহ্ন, ১১ই মার্চ ২০২৪

#

ছবি: সংগৃহীত

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ঘরে ঘরে উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পৌঁছে দিতে সরকার বদ্ধপরিকর। আমরা ১৭ কোটি মানুষকে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের আওতায় আনতে চাই। পাবলিক প্রাইভেট অংশীদারিত্বে আগামী দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ে এক লাখ সংযোগ দেওয়া হবে।

সোমবার (১১ই মার্চ) রাজধানীর বনানীতে ইন্টারনেট সেবাদাতাদের সংগঠন আইএসপিএবি এর নিজস্ব কার্যালয়ের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

পলক বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় দেশের প্রায় প্রতিটি ইউনিয়ন পর্যন্ত উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। দেশের সাড়ে তিন লাখ কিলোমিটার এলাকা অপটিক্যাল ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগের আওতায় আনা হয়েছে। ২০০৬ সালে দেশে অপটিক্যাল ফাইবার সংযোগ ছিল মাত্র ৫০ হাজার কিলোমিটার। ইন্টারনেট সাধারণের জন্য ব্যয় সাশ্রয়ী ও সহজলভ্য করতে প্রতি এমবিপিএস ইন্টারনেটের দাম ৬০ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগে ২০০৬ সালে প্রতি এমবিপিএস ইন্টারনেটের দাম ছিল ৭৮ হাজার টাকা।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, এমন কোনো ক্ষেত্র নেই যেখানে ইন্টারনেট প্রযুক্তির প্রয়োগের প্রয়োজন হয় না। ইন্টারনেট প্রযুক্তি দেশে নতুন অর্থনীতির সুযোগ সৃষ্টি করেছে।

আরও পড়ুন: উচ্চগতির ইন্টারনেট ‘জীবন’ উদ্বোধন করলেন পলক

অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো দুর্ঘটনা ঘটার আগেই ইন্টারনেটের ঝুলন্ত তার মাটির তলদেশে নিয়ে যেতে আইএসপি উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, আমরা আমাদের শহরকে বিপদমুক্ত করতে সব ওভারহেড ক্যাবল মাটির নিচ দিয়ে নিতে চাই। এ ব্যাপারে আইএসপিএবি, এনটিটিএনসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ভূমিকা নিতে হবে।

অনুষ্ঠানে আইএসপিএবির সভাপতি ইমদাদুল হক সভাপতিত্ব করেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. মহিউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, আইএসপি ডিশ ব্যবসা নয়। এখানে দক্ষ ও মেধাবী হতে হবে। তাই পেশাদারিত্বে আপনাদের স্মার্ট হতে হবে। নীতিমালা ও গাইড লাইন সময়োপযোগী করতে হবে।

এসকে/ 

জুনাইদ আহমেদ পলক উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড

সুখবর এর নিউজ পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

খবরটি শেয়ার করুন